ইমেইল মার্কেটিং কি
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের অথবা সেবার প্রচার করতে করতে পারবেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই পদ্ধিতির মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি করে থাকে।
Translate
সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
ইমেইল মার্কেটিং কি ?
ইমেইল মার্কেটিং এর সুবিধাঃ
পূর্বে ইমেইলকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ভাবা হত কিন্তু বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে এর অনেক উন্নয়ন ঘটেছে। এখন বিশ্বের ছোট অসংখ্য প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যের প্রচারের জন্য ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
পূর্বে ইমেইলকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ভাবা হত কিন্তু বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে এর অনেক উন্নয়ন ঘটেছে। এখন বিশ্বের ছোট অসংখ্য প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যের প্রচারের জন্য ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং এ ওয়েবডিজাইন এর জন্য বেশি অর্থের প্রয়োজন হয়না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যাবসার জন্য আপনাকে উচ্চ হোস্টিং ফি ব্যয় করতে হবেনা।
• ইমেইল মার্কেটিং এ সেবা বিক্রি, অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের সুযোগ রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানকে রেফার বা তাদের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
• ইমেইল মার্কেটিং এ ওয়েবডিজাইন এর জন্য বেশি অর্থের প্রয়োজন হয়না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যাবসার জন্য আপনাকে উচ্চ হোস্টিং ফি ব্যয় করতে হবেনা।
• ইমেইল মার্কেটিং এ সেবা বিক্রি, অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের সুযোগ রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানকে রেফার বা তাদের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং টুলস এবং পন্য বা সেবা। আপনি চাইলে নিজের পন্য যেমন ইবুক, টিউটোরিয়াল তৈরি করে সেল করতে পারেন অথবা অন্যের পন্য এর মাধ্যমে বিক্রয় করে কমিশন পেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের রিভিউ দিয়ে বা অন্য কোথাও ভিজিটরকে রেফার করে আয় করতে পারেন। এখানে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা। আপনার যদি মাত্র ১০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকে তবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেন না এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত আয় করতে পারবেন এবং তত আয়ের নতুন নতুন মধ্যম তৈরি হবে।
ইমেইল মার্কেটিং জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং টুলস এবং পন্য বা সেবা। আপনি চাইলে নিজের পন্য যেমন ইবুক, টিউটোরিয়াল তৈরি করে সেল করতে পারেন অথবা অন্যের পন্য এর মাধ্যমে বিক্রয় করে কমিশন পেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের রিভিউ দিয়ে বা অন্য কোথাও ভিজিটরকে রেফার করে আয় করতে পারেন। এখানে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা। আপনার যদি মাত্র ১০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকে তবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেন না এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত আয় করতে পারবেন এবং তত আয়ের নতুন নতুন মধ্যম তৈরি হবে।
ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্যকে হাজারো গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে পরবেন এতে করে আপনার পন্যটি জনপ্রিয় হতে থাকবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পনার সেল বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পাতা থাকে এবং শুধুমাত্র ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ করলে এসংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাবেন।
ইমেইল মার্কেটিং টুলস
আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং করতে চান তবে আপনার একটি ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর প্রয়োজন হবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর সেবা দিয়ে থাকে এর জন্য আপনাকে মাসিক কিছু ফি দিতে হবে । বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইটটি হচ্ছে “অ্যাওয়েবার” এর জন্য আপনাকে গুনতে হবে মাসিক প্রায় ১৫ ডলার।
আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং করতে চান তবে আপনার একটি ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর প্রয়োজন হবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর সেবা দিয়ে থাকে এর জন্য আপনাকে মাসিক কিছু ফি দিতে হবে । বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিং টুলস এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইটটি হচ্ছে “অ্যাওয়েবার” এর জন্য আপনাকে গুনতে হবে মাসিক প্রায় ১৫ ডলার।
পরিশেষে, ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য প্রয়োজন দক্ষতা। একজন সফল ইমেইল মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করুন অতঃপর ইমেইল মার্কেটিং ব্যাবসা পরিচালনা করুন।
ইমেইল মার্কেটিং ব্যাবসা সম্পর্কে আপনার মনে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে বলতে দ্বিধা করবেননা, নিম্নের মন্তব্যের ঘরে আপনার মন্তব্য জমা দিন।
সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত কিওয়ার্ড সমুহঃ
সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত কিওয়ার্ড সমুহঃ
ইমেইল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং কি
ইমেইল মার্কেটিং কি?
ইমেইল মার্কেটিং করে আয়
মারকেটিং কি?
টেড মারকেট কি
ইমেইল মার্কেটিং কি
ইমেইল মার্কেটিং কি?
ইমেইল মার্কেটিং করে আয়
মারকেটিং কি?
টেড মারকেট কি
ট্যাগসমুহঃ ইমেইল, ইমেইল মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং টুলস, মার্কেটিং
এসম্পর্কিত আরও আর্টিক্যাল দেখুনঃ
এসম্পর্কিত আরও আর্টিক্যাল দেখুনঃ
ইন্টারনেট মার্কেটিং বা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে…
জানার কোন শেষ নেই আমরা জ্ঞান অর্জন করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হই কিন্তু সমাধানের পথ সবসময় ভাল হয় না । আবার কখনো কখনো সমাধান অপূর্ণই থেকে যায় । বিশেষ করে নতুনরা অনলাইনে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ে থাকেন এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ব্যাক্তিরা যদি সহায়তা প্রদান করে তবে সবকিছুই যেন সহজ হয়ে যায় । আজকে আমি আপনাদের সামনে এমন একটি সাইটের পরিচয় করিয়ে দিব যেখানে আপনি সহজেই প্রশ্ন বা সমস্যা তুলে ধরতে পারবেন এবং অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছ থেকে সমাধান পাবেন । বিষয় ভিত্তিক ভাবে সাজানো গোছান এই সাইট ব্যাবহারকারিরা অনেক বেশি উপকৃত হবেন ।
এই প্রশ্নোত্তর সাইটটির কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলঃ-
এখানে সুন্দরভাবে নিজের প্রোফাইল তৈরি করা যায়] যেকোনো মার্কেটিং, ডিজাইন, সেবা, অর্থ আয়, বিজ্ঞাপন, সাহায্য সংক্রান্ত প্রশ্ন তৈরি করা যায় প্রতিটি প্রশ্ন দ্রুত প্রকাশিত হয় এবং সেরা ব অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছে তার নোটিফিকেশন চলে যায় এতে করে খুব দ্রুত আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সাহায্য পাবার সম্ভাবনা থাকে। প্রত্যেকের জন্য রয়েছে আলাদা প্রোফাইল তৈরি করার জায়গা যেখানে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইটের নামটিও যুক্ত করতে পারেন এতে করে আপনি গুগলের বা অন্য সার্চ ইঞ্জিনের ভাল রেটিং পাবেন। প্রতিটি প্রশ্নের জন্য রেটিং নামক টুলস যুক্ত করা আছে যার মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় ভাবে জনপ্রিয় উত্তর নির্ণয় করা হয়। প্রচুর সেরা উত্তর প্রাপ্ত ব্যাক্তিরা বিশেষ ধরনের সুবিধা পায় । আপনি হয়ত কোন সাইটে আউটসোর্সিং এর কাজ করছেন কিন্তু সেই সাইটটি ভালমানের কিনা সে সম্পর্কে প্রশ্ন করে আপনি নির্ভরযোগ্য উত্তর পেতে পারেন । এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে আপনাকে গুরুত্ব দিতে হবেঃ কখনোই কপিরাইট অর্থাৎ অন্যের প্রকাশিত লিখা কপি করে এখানে প্রকাশ করবেন না । কপিরাইট এড়াতে প্রশ্নের বর্ণনা বড় করে লিখার চেষ্টা করুন। বিষয়ের বাহিরে কোন প্রশ্ন প্রকাশ করা যাবেনা । এখানে শুধুমাত্র এডভারটাইজিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ব্লগিং, ডিজাইন, ডোমেইন এবং হস্টিং, ই-কমার্স, ফরেক্স, ফ্রিল্যান্সিং, মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন, সার্ভিস, সামাজিক মিডিয়া, সাহায্য ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর তৈরি করা যায় । স্পাম বা খারাপ কিছু প্রকাশ করা যাবেনা এতে করে আপনার একাউন্ট বাতিলের সম্ভাবনা রয়েছে। পরিশেষে, ইন্টারনেট মার্কেটিং সমস্যা এবং সমাধান সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন উত্তরের জন্য এই সাইটটি আপনার জন্য খুবই সহায়ক হবে বলে আশা করি । বিস্তারিত জানতে এই লিংকটি দেখুন।
ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবছেন ? অনলাইনে আয় করুন
আপনি কি ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবছেন ? তবে জেনে খুশী হবেন যে এই নিবন্ধে আমি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উপস্থাপন করবো যার মাধ্যমে আপনি ব্লগিং করে ঘরে বসে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন । অবশ্যই আপনি কি পরিমান আয় করবেন তা নির্ভর করছে আপনার অভিজ্ঞতা, ব্লগের ধরন, আপনার পরিকল্পনা ইত্যাদির উপর। "কেন ব্লগারদের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা জরুরী ?" নামক নিবন্ধটি আপনি পরেছেন কি ? যদি পূর্বে না পরে থাকেন তবে এখনি পরতে পারেন ।
প্রতিনিয়ত আয়ের নতুন নতুন অসংখ্য পদ্ধতির সৃষ্টি হচ্ছে তাই আপনাকে বিষয়গুলো ভালভাবে জানতে হবে, জানতে হবে কোন পদ্ধতি আপনার ব্লগের আয়ের পরিমানকে বৃদ্ধি করছে, কোন পদ্ধতি আপনার ব্লগের জন্য উপযোগী বা কোনটি সঠিক নয় ইত্যাদি । আমি আজকে আপনার সামনে বেশ কিছু পদ্ধতি উপস্থাপন করবো আপনি চাইলে আপনার ব্লগের জন্য তা পরিক্ষামুলকভাবে প্রয়োগ করে দেখতে পারেন কি ধরনের ফলাফল পাওয়া যায় ।
তো চলুন দেরি না করে শুরু করিঃ-
বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানে একাউন্ট তৈরি করুনঃ ব্লগে বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে আয় করা বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পদ্ধতিতে পরিনত হয়েছে । বিজ্ঞাপন থেকে আয় করার নিয়ম সংক্রান্ত ইতিপূর্বে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে আপনি যদি তা না পরে থাকেন তবে নিম্নের শিরোনাম গুলো থেকে পড়তে পারেন ।
গুগল এডসেন্স কি?
গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানতে চাই গুগলের এডসেন্স প্রোগ্রাম সন্মন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ইনফোলিংকস থেকে কী ভাবে আয় করা যায়? গুগল এডসেন্স প্রকাশকদের জন্য ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা কখনো করা যাবে না কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করবেন ?
গুগল এডসেন্স এর বিকল্প উপায় বাইসেলএডস ( buysellads ) কি ?
তবে আপনাকে একটি বিষয় সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে তা হচ্ছে ব্লগে শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন থেকে আপনি যদি আয় করতে চান তবে আপনার ব্লগের অবশ্যই পাঠক প্রিয়তা থাকতে হবে । সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করুনঃ সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করা একটি খুবই কার্যকরী এবং সহজ পদ্ধতি । আপনি যদি আপনার ব্লগের নির্দিষ্ট কিছু অংশে বিজ্ঞাপনের মূল্য প্রদান করেন তবে বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদানের জন্য উৎসাহী হবে এবং তারা এজন্য সরাসরি আপনাকে অর্থ প্রদান করবে । সরাসরি বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অর্থ গ্রহন করার জন্য আপনার অবশ্যই পেপাল একাউন্ট থাকতে হবে । সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করার সবচেয়ে বড় সুবিধাটি হচ্ছে আপনাকে এর জন্য কোন তৃতীয় পক্ষকে কমিশন প্রদান করতে হবেনা । গুগল এডসেন্স তৃতীয় পক্ষ হিসেবে বিজ্ঞাপনের ৩৭ ভাগ কমিশন নেয় অর্থাৎ আপনার আয়ের ৩৭ ভাগ অর্থ গুগল কেটে নেয় ।
সিপিএম বিজ্ঞাপন থেকে আয় করতে পারেনঃ
আপনার ব্লগে যদি প্রচুর ভিজিটর থাকে এবং আপনার প্রচুর ভিজিটর থেকে আপনি যদি বিজ্ঞাপনে ব্যাবহার করে আয় না করতে পারেন তবে সিপিএম বিজ্ঞাপন আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । সিপিএম বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে আপনি প্রতিহাজার ভিজিটরের জন্য ৩ থেকে ৮ ডলার আয় করতে পারবেন । ধরুন আপনার ব্লগে যদি দৈনিক গড়ে ১০ হাজার ভিজিটর আসে তবে আপনি দৈনিক ৫০ ডলার আয় করতে পারেন । বিশ্বে অনেক সিপিএম বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে আগামীতে জনপ্রিয় সিপিএম নেটওয়ার্ক সম্পর্কে আলোচনা করবো ।
পন্যের রিভিউ করে আয়ঃ
পন্য রিভিউ করে আয় করা খুবই সহজ একটি পদ্ধতি । আপনার ব্লগটি যদি বিজ্ঞাপন্দাতাদের পছন্দ হয় তবে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং আপনি পন্য রিভিউ এর জন্য কত টাকা নিতে চান সেসম্পর্কে তারা বিস্তারিত জানতে চাইবে । আপনি প্রয়োজনে আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপন নামে একটি পাতা তৈরি করতে পারেন সেখানে পন্য রিভিউ এর জন্য কি পরিমান অর্থ নিতে চান তা তালিকাভুক্ত করুন ।
এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়ঃ
আপনি ব্লগের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং পদ্ধতির প্রয়োগ করতে পারেন । এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে নিম্নের লিংকগুলো ব্যাবহার করতে পারেন । মনে রাখবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরুর পূর্বে আপনাকে মার্কেট এনালাইসিস করতে হবে । ধরুন আপনি বাংলাদেশের অথবা ইন্ডিয়া, পাকিস্থান এর পাঠক বেশি পাচ্ছেন তাহলে এই পদ্ধতি আপনার জন্য কোন কাজেই লাগবেনা কারন এই উন্নয়নশীল বা মধ্যবিত্ত দেশের জনগন কিন্তু অনলাইনে পন্য বা সেবা সাধারনত ক্রয় করেনা তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরুর পূর্বে মার্কেট নিয়ে গবেষণা করাটা জরুরী। আগামীতে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত আলোচনা করা হবে । তবে প্রাথমিকভাবে বিশ্বের জনপ্রিয় কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং করার প্রতিষ্ঠানের নাম জানিয়ে রাখি- এমাজন, সিজে, ইবে ইত্যাদি
বই লিখে আয়ঃ
ইবুক থেকে আয় করা একটি খুবই জনপ্রিয় পদ্ধতি । আপনি যদি ভালো লেখক হন তবে সহজেই ইবুক লিখে আয় করতে পারেন । ইবুক থেকে আয় একটি চলমান প্রক্রিয়া । আপনার বইটি যত বিক্রয় হবে আপনি তত বেশি মুনাফা পাবেন । যদি আপনি এই পদ্ধতিতে সফল হতে পারেন তবে একটি বই আপনাকে আজীবন মুনাফা দিয়ে যাবে । অনলাইনে ইবুক লেখার মাধ্যমে আয় করুন কিভাবে আপনি আমাজনে ইবুক বিক্রয় করে আয় করবেন ? সেবা বিক্রয় করে আয় করুনঃ আপনি আপনার ব্লগ থেকে আপনার সেবা বিক্রয় করে আয় করুন যেমন আপনি একজন ওয়েব ডিজাইনার, ফটোশপ এক্সপার্ট, ইত্যাদি সম্পর্কে নিজের দক্ষতাকে উপস্থাপন করুন এর মাধ্যমে সহজেই আপনার নতুন নতুন কাজের অফার পেতে পারেন বিভিন্ন জায়গা থেকে । এছাড়াও আপনি সহজে এখানে সেবা বিক্রয় করতে পারেন ।
ডোনেশন বাটন যুক্ত করে আয়ঃ
আপনি আপনার ব্লগে ডোনেশন বাটন যুক্ত করতে পারেন । আপনার ব্লগের পাঠক আপনার ব্লগ থেকে ভালমানের তথ্য পেয়ে যদি সন্তুষ্ট হয় এবং তাদের সামনে থাকা ডোনেশন বাটনটির মাধ্যমে সহজেই আপনাকে কিছু ডোনেশন করতে পারে । এধরনের একটি জনপ্রিয় সাইটের নাম উল্লেখ করছি যার নাম "উইকিপিডীয়া" প্রতি বছরের নির্দিষ্ট একটি সময়ে উইকিপিডীয়াতে ডোনেশন বাটন প্রধান পাতায় যুক্ত করা হয় এর মাধ্যমে তারা বছরের সম্পূর্ণ খরচ উত্তোলন করে থাকে । ব্লগে মেম্বারশিপ একাউন্ট ব্যাবহার করেঃ আপনি চাইলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিয়ে আপনার ব্লগে মেম্বারশিপ অপশন চালু করতে পারেন এবং প্রতি সদস্যের জন্য আপনি মাসিক নির্দিষ্ট অর্থ কেটে নিতে পারেন এর মাধ্যমে আপনি বেশ ভালো পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারবেন । প্রতিটি ব্লগের ধরন আলাদা তাই অনেকসময় জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলো আপনাকে সন্তুষ্টনাও করতে পারে তাই আপনাকে আপনার ব্লগের উপযোগী আয়ের ক্ষেত্র সম্পর্কে এনালাইস করতে হবে এবং সঠিক পদ্ধতি নিজেকেই নির্বাচন করতে হবে । পরিশেষে, আপনি কি একজন সফল ব্লগার হতে চান ? একজন সফল ব্লগার হবার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে একজন সফল ব্লগারের কি ধরনের গুনাবলি থাকা উচিত । তবে আপনি যদি ব্লগের আয় সংক্রান্ত সঠিক পদ্ধতি নির্বাচনের জন্য কোন সমস্যায় পড়েন তবে আমাকে জানাতে পারেন মন্তব্যের মাধ্যমে । সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবার চেস্টা করবো আশা করছি।
অনলাইনে আয় করার সেরা উপায়
অনলাইনে আয় করতে কে না চায় কিন্তু কতজন সফল হতে পারে ? অনলাইনে আয় করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে কিন্তু এর মাঝে অসংখ্য স্ক্যাম বা প্রতারনামুলক সাইট রয়েছে । আপনাকে এইসকল সাইট থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং আপনি যেই সাইটে আয় করার জন্য কাজ করতে উৎসাহী হবেন প্রথমে সেই সাইট সম্পর্কে ভালভাবে যাচাই করবেন এতে করে প্রতারনার শিকার হওয়া থেকে অনেকটা রক্ষা পাবেন । আমি শুধুমাত্র আমার ব্লগে সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য সাইটগুলোর ব্যাপারে পাঠকে উৎসাহী করে থাকি তাই এই নিবন্ধগুলোও আপনাকে সঠিক পথের নিশ্চয়তা দেবে বলে আশা করি।
নিম্নে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যমগুলো উপস্থাপন করছি আপনি এখান থেকে আপনার পছন্দের বিষয়টি নির্বাচন করতে পারেনঃ-
একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হিসেবেঃ
একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হিসেবে আপনি অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন । অনলাইনের বিভিন্ন সাইট রয়েছে যেখানে প্রফেশনাল ছবি বিক্রয় হয় দেশ-বিদেশের অনেক ফটোগ্রাফার রয়েছে যারা তাদের ছবি এই ধরনের সাইটে বিক্রয় করে থাকে অথবা আপনি চাইলে একজন ফ্রিল্যান্সার ফটোগ্রাফার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন । আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার ফটোগ্রাফার হতে চান তবে আপনার অবশ্যই ছবি উত্তোলনের উপরে ভাল দক্ষতা এবং ভাল ক্যামেরা থাকা বাঞ্ছনীয়। বাইসেল থেকে আয় করুনঃ আপনি সহজেই বাইসেল থেকে আয় করতে পারেন । বাইসেল হল একটি সেবা বিক্রয়ের জায়গা উধাহরন স্বরূপ বলা যায় আপনি এখানে ডিজাইন করে, ওয়েবসাইট সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করে, বই বিক্রয় করে, অন্যকে সাহায্য করে খুব সহজেই প্রতিটি কাজের জন্য সর্বনিম্ন ১ ডলার থেকে ১০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন বড় কাজ গুলোর জন্য আপনি আপনার কাজের মূল্য/সেবার মুল্য বাড়িয়ে নিতে পারেন। বাইসেল থেকে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে । ব্লগিং করে আয়ঃ ব্লগিং করে আয় করাটা বিশ্বব্যাপী খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে । আপনার যদি নিজেস্ব ব্লগ থাকে তবে আপনি ব্লগিং করেই অর্থ উপার্জন করতে পারেন । বিশ্বে অনেক বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা রয়েছে যারা ব্লগারদের এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের নিয়ে কাজ করে থাকে । এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল গুগোল এডসেন্স, বাইসেলএডস, ক্লিকসর, ইনফোলিঙ্কস ইত্যাদি । তবে এদের মাঝে সেরা হিসেবে আমি গুগোল এডসেন্স কেই ব্যাবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকি । আপনি চাইলে ফ্রি ব্লগ যেমন ব্লগস্পট বা ওয়ার্ডপ্রেস থেকেও ব্লগিং করে আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন ব্লগিং হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদী আয়ের পদ্ধতি যা তৈরি বা প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আপনাকে প্রচুর শ্রম দিতে হবে ।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়ঃ
এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বুঝায় অন্যের পণ্য বিক্রয় করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করাকে বুঝায় । আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তবে বিশ্বের অনেক জনপ্রিয় সাইট রয়েছে যেমন এমাজন, কমিউনিটি জাঙ্কশন, গুগোল এফিলিয়েটস ইত্যাদি এগুলোতে একাউন্ট তৈরি করে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পন্যগুলোর জন্য আপনার নির্দিষ্ট লিংক পাবেন যা প্রচার করতে হবে অনলাইনে এর মাধ্যমে যদি আপনি পন্যটি বিক্রয় করতে পারেন তবে পূর্বে নির্ধারিত কমিশন আপনি পেয়ে যাবেন । তবে একটি বিষয় বলে রাখা ভাল আপনার যদি এশিয়ান পাঠক থাকে তবে এই পদ্ধতি আপনার জন্য নয় কারন এশিয়ানরা অনলাইনে কেনাকাটা সাধারনত করে না । এই পদ্ধতির জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেট হল ইউরোপ বা উন্নত দেশগুলো। ইবেতে কিছু বিক্রয় করে আয় করুনঃ ইবে হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পন্য কেনাবেচার জায়গা আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের পন্য এখানে বিক্রয় করতে পারেন এবং তা থেকে আয় করতে পারেন । বিশ্বের অনেক অভিজ্ঞ ব্যাক্তি রয়েছেন যারা ইবে থেকে পন্য কিনে আবার ইবেতে বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করে থাকে এক্ষেত্রে আপনার ভাল অভিজ্ঞতা থাকা বাঞ্ছনীয়।
মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্যাবহার করেঃ
আপনি যদি একজন মাইক্রো ব্লগার হন তবে সহজেই আপনি অনলাইন থেকে কিছুপরিমান আয় করতে পারেন । বিশ্বের অনেক মাইক্রো ব্লগার রয়েছেন যারা মোটামুটি ১০০-১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকেন তবে এক্ষেত্রে পুরো বিষয়টি মাইক্রো ব্লগিং সাইটে আপনার জনপ্রিয়তার উপরে নির্ভর করে থাকে । বিশ্বের অনেক সাইট রয়েছে যারা এ ধরনের সুবিধা প্রদান করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সাইটটি হচ্ছে "স্পন্সরড টুইট" । স্পন্সরড টুইট এ আপনি আপনার টুইটার একাউন্টের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন । পরিশেষে, অনলাইনে আয়ের হাজারটা পদ্ধতি রয়েছে এবং প্রতিনিয়ত অসংখ্য পদ্ধতির জন্ম হচ্ছে । কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হল এখানে আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা সম্পন্য হতে হবে । মনে রাখবেন অভিজ্ঞতা সম্পন্য ব্যাক্তিরা যেমন এখানে প্রচুর আয় করে তেমনি অনভিজ্ঞ ব্যাক্তিরা অলস সময় কাটায় বেপারটা অনেকটা তেলে মাথায় তেল দেবার মতই। তাই আয়ের পূর্বে নিজের অভিজ্ঞতাকে সম্ব্রিদ্ধ করুন এবং পরিশ্রম করার মানসিকতা তৈরি করুন, তাহলে সফল হবেন।
ব্যাবসার জন্য কাস্টোমার সার্ভিস বা গ্রাহক…
ধীরে ধীরে সকল ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান অনলাইন কেন্দ্রিক হয়ে উঠছে ফলশ্রুতিতে প্রতিনিয়ত তা সম্প্রসারিত হচ্ছে । ব্যাবসা বাণিজ্যের দ্রুত সম্প্রসারনের ফলে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চাহিদার প্রেক্ষিতে নতুন নতুন কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে । বর্তমানে ব্যাবসা শুধুমাত্র ক্রয় বিক্রয়ের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই এর সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যুক্ত হয়েছে তা হচ্ছে সেবা । ক্রমবর্ধমান এই যুগে গ্রাহকের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে । প্রতিষ্ঠানগুলো তার কাস্টোমারকে কি ধরনের সেবা প্রদান করছে তার উপরে নির্ভর করছে দীর্ঘমেয়াদি ব্যাবসা । বর্তমানে কাস্টোমার বা গ্রাহক পন্যের মানের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান থেকে কি ধরনের সেবা পাবে তা যাচাই করে থাকে । একটু উদাহরনস্বরূপ আমরা প্রতিষ্ঠিত যেকোনো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের দিকে তাকাই এবং তাদের সফলতার কারণগুলো নিয়ে যদি আমরা এনালাইস করি তাহলে দেখতে পাবেন তাদের বর্তমান এই সফলতার পেছনে যেটি কাজ করছে তাহলো সেবার মান এবং সাপোর্ট। তাই আপনি যদি ব্যাবসার কথা চিন্তা করে থাকেন তবে প্রথমে আপনাকে কাস্টোমার সাপোর্ট এর উপরে গুরুত্বারোপ করতে হবে নইলে প্রতিযোগিতামুলক এই জগতে আপনি এবং আপনার প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র অস্থায়ী ভুমিকা পালন করবে মাত্র। ব্যাবসার জন্য কাস্টোমার সার্ভিস কেন গুরুত্বপূর্ণ ? প্রতিটি ব্যাবসার মূলমন্ত্র হচ্ছে সাপোর্ট তাই এদিকে গুরুত্বারোপ করা উচিৎ। অনলাইন ই-কমার্স ব্যাবসা পরিচালনা করতে হলে প্রতিটি কাস্টোমার আপনার প্রতিষ্ঠানের কাছে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে চাইবে তাই তাদের তথ্যসেবা প্রদানের জন্য কাস্টোমার সার্ভিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে । আপনি যদি অফলাইনেও ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকেন তবুও এটি বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। কোন কাস্টোমার যদি লেনদেন সংক্রান্ত জটিলতায় পড়ে তবে তা সমাধানের জন্য আপনার প্রতিষ্ঠানের কাছে সাহায্য চাইবে এক্ষেত্রে যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের সাপোর্ট সেন্টার না থাকে তবে সে আগামীতে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে পন্য বা সেবা ক্রয় করার ঝামেলায় যেতে চাইবেনা । প্রতিষ্ঠানের লাভের পেছনে কাস্টোমার সার্ভিস বড় ধরনের ভুমিকা পালন করে থাকে। কাস্টোমার সার্ভিস প্রদান করলে কাস্টমারের সাথে প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক ভাল হয় । দ্রুত নতুন নতুন কাস্টোমারের আগমন ঘটে । ব্লগ বা অনলাইনে এর সুনাম বৃদ্ধি পায় । ভালমানের ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠানকে শক্ত এবং স্থায়ী অবস্থানে নিয়ে যেতে সহায়ত করে। কাস্টোমার সাপোর্ট এর জন্য টোল ফ্রি নাম্বার প্রদান করা উচিৎ । ইন্টারনেট কেন্দ্রিক ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ইমেইল সাপোর্ট প্রদান করা উচিত এতে করে প্রতিষ্ঠান দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়। আমরা ধীরে ধীরে নিজের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করছি পাশাপাশি অনেকেই খুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা তে পরিনত হয়েছে একটা সময় সন্নিকটে যখন আমরা বিশ্বের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড তৈরি করতে সক্ষম হব কিন্তু এসবের পাশাপাশি আমাদের সেবার মানকে বৃদ্ধি করতে হবে মার্কেট এনালাইস করতে হবে । সর্বোপরি সেবার মানকে খুব দৃঢ়ভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করতে হবে । আগামীতে মার্কেট এনালাইসিস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিবন্ধ প্রকাশ করবো যা আপনার এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য সহায়ক হবে ।
কি ধরনের ওয়েব ডিজাইন করা উচিৎ ?
ওয়েব সাইট তৈরির
আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হন তবে এই পোস্টটি হয়ত আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েব ডিজাইন সাধারনত বেশ কয়েকটি ধাপে হয়ে থাকে । এখানে আমি ধীরে ধীরে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য উপকারি হতে পারে। বাংলাদেশের অনেকেই রয়েছেন যারা কম বেশি ওয়েব ডিজাইন এর সাথে জড়িত কিন্তু সঠিক জ্ঞান এবং দক্ষতার অভাবে তারা এই কাজের মুল্য পায়না।
আমি নতুন ওয়েব ডেভলোপারদের কাছ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য মেইল এবং ফোন পাই কিভাবে সুন্দর ব্লগ তৈরি করা যায় । আমি যদি ব্যাস্ত না থাকি তবে ক্ষুদ্র রিভিউ দেওয়ার চেষ্টা করি যখন আমি জিজ্ঞাসা করি আপনার ব্লগের বিষয়বস্তু কি ? তখন লক্ষ করি অধিকাংশ ব্লগের বিসয়বস্তু নির্দিষ্ট নয়, অপ্রাসঙ্গিক ডিজাইন এবং প্রোফেশনালিটির অভাব।
বিষয় নির্বাচনঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ প্রথমে আপনাকে ওয়েবের বিষয় নির্বাচন করতে হবে যেমন কি ধরনের ওয়েবসাইট আপনি তৈরি করতে চান ? ব্যাক্তিগত ব্লগ সামাজিক ব্লগ বিজ্ঞাপনী ব্লগ মার্কেটিং সাইট আলোচনা ছবির ব্লগঃ প্রোডাক্ট সাইট ইত্যাদি অসংখ্য বিষয়ের উপরে ব্লগ নির্মিত হয়ে থাকে এবং এসব বিষয়ের সাথে সম্পর্ক রেখে ব্লগ বা ওয়েবডিজাইন করা হয়ে থাকে। আমরা যদিও জানি ব্লগ হচ্ছে আমাদের কথা যেখানে আমরা আমাদের মনের অনুভুতি সামাজিকতা, সংস্কৃতি সুবিধা অসুবিধা ইত্যাদি তুলে ধরতে পারি । যদিও এটি সঠিক কিন্তু আবার এটি সম্পূর্ণ ভুল । কারন আপনার ব্লগের ডিজাইনের উপরে নির্ভর করছে কিধরনের বিষয় আপনার ব্লগের জন্য প্রযোজ্য। আপনার ব্লগটি যদি হয় সামাজিক ব্লগ তবে আপনার এই সম্পর্কিত তথ্যই শুধুমাত্র উপস্থাপন করা উচিৎ। আপনার বিষয় নির্বাচনের উপরেই নির্ভর করছে আপনি কি ধরনের ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। তো চলুন দেখে নেই এইসকল ব্লগের মাঝে ওয়েব ডিজাইনের পার্থক্য কি ধরনের হতে পারে ? ব্যাক্তিগত ব্লগঃ ব্যাক্তিগত ব্লগ হচ্ছে আপনার নিজেস্ব ব্লগ যেখানে আপনি আপনার ভাল লাগা, কর্ম বিষয়ক, শখ ইত্যাদি নানান রকমের তথ্য রাখতে পারেন। ব্যাক্তিগত ব্লগে সাধারনত নিজের ভাললাগার রঙ ব্যাবহার করে বিভিন্ন অংশ তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে অনেক সেলিব্রিটি রয়েছেন যারা ব্যাক্তিগত ব্লগের মাঝে প্রফেশনালিটিও ফুটিয়ে তোলেন। আপনি নিজের এ্যালবাম রাখতে পারেন, নিজের ছবি দিয়ে হোমপেজ সাজাতে পারেন। একমাত্র আপনার পরিচিত ব্যাক্তিরাই অথবা আপনার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ব্যাক্তিরাই এইধরনের ব্লগের পাঠক। সামাজিক ব্লগঃ এখানে সামাজিক ব্লগ বলতে আমি প্রফেশনাল ব্লগকে বোঝাচ্ছি। এধরনের ব্লগ সাধারনত তৈরি করা হয় পাঠক/ ভিজিটরদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে। আপনার পাঠকরা আপনার ব্লগের কোন জিনিসটিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে । কোন রঙ ব্যাবহার করলে পাঠক সমাদ্রিত হবে, কোন ধরনের টুল তাদের উপকারে আসবে ইত্যাদির উপরে নির্ভর করে সামাজিক ব্লগ তৈরি করা হয়ে থাকে। এককথায় সম্পূর্ণ পাঠকদের চাহিদার এবং ভালোলাগার উপরে নির্ভর করেই এধরনের ব্লগ তৈরি করা হয়। বিজ্ঞাপনী ব্লগঃ বিজ্ঞাপনী ব্লগে সামাজিক ব্লগের সকল উপাদানই উপস্থিত থাকতে পারে । কিন্তু এখানে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় বিজ্ঞাপনকে । কিভাবে বিজ্ঞাপন সমুহকে পাঠকের খুব কাছাকাছি আনা যায়, কিভাবে ব্লগ ডিজাইন এর পাশাপাশি সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন যুক্ত করা যায়, কিভাবে বিজ্ঞাপনী কোডসমুহকে ম্যানেজমেন্ট করা যায় ইত্যাদি। অনলাইনে যারা ব্লগ থেকে বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন করতে চান তারা এধুরনের ব্লগ ডিজাইনের উপরে বেশি জোর দেওয়া উচিৎ । আমি গত বছর আমার ব্লগের বিজ্ঞাপনসমূহকে সুন্দরভাবে সাজিয়েছি ফলে আমার বিজ্ঞাপনী আয় পরের সপ্তাহে দিগুন হয়ে যায়। মার্কেটিং সাইটঃ মার্কেটিং সাইট যদিও বাংলাদেশে জনপ্রিয় নয় তারপরেও আপনি বিশ্বব্যাপী এর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারলে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। মার্কেটিং সাইট গ্রাহক সন্তুষ্টির উপরে নির্ভর করে আপনার সাইট এক্ষেত্রে আপনার একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক প্রফেশনাল হতে হবে। মার্কেটিং সাইট ডিজাইন করতে হবে সম্পূর্ণ প্রফেশনাল ভাবে। এতোটুকু কমতি আপনার সাইটে প্রভাব ফেলতে পারে। পরিশেষে, একটি উদাহরন দেই, এই বিষয়টি অনেকটা ড্রেস ম্যাচিং এর মত । আপনি যদি প্রকৃতি নিয়ে ব্লগ তৈরি করতে চান তবে আপনার ব্লগের ব্যানার এবং অন্যান্য উপাদান সমুহকে প্রকৃতির মত সবুজ বর্ণ দিয়ে সাজানো উচিত। অনেকেই ব্লগের এই সব কিছু বিষয়কে একত্র করে ফেলেন ফলশ্রুতিতে ব্লগ এবং বিষয়বস্তুর মাঝে অনেক ব্যাবধান তৈরি হয় এবং পাঠক বিরক্ত হয় মনে রাখা ভাল এধরনের প্রজেক্টকে সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা এবং অধিকাংশই বিফলে যায়।
আপনি ৫০০ ডলার পুরুস্কার জিতেছেন
প্রিয় আরনিংফেয়ার ব্লগ পাঠক, বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পন্য বা সেবাকে জনপ্রিয় করে তুলতে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করে থাকে যেমন ধরুন বিভিন্ন কন্টেস্ট বা প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন কুইজ ইত্যাদি অথবা ইনএক্টিভ বা নিষ্ক্রিয় গ্রাহকদের চাঙ্গা করে তুলতে বিভিন্ন পুরুস্কার প্রদান করে থাকে । কিছুদিন পূর্বে আমি লিবার্টিরিসার্ভ থেকে একটি মেইল পাই মেইলটি এইরকম আপনি ৫০০ ডলার পুরুস্কারস্বরূপ পাচ্ছেন অনুগ্রহপূর্বক নিচের লিংকটিতে ক্লিক করুন এবং পদ্ধতিঅনুসরন করুন ইত্যাদি । আমি প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও পরবর্তীতে লক্ষ করলাম ইমেইলটি এসেছে লিবার্টিরিসার্ভ এর ইমেইল ঠিকানা থেকে যেমন no_reply@libertyreserve.com পরবর্তীতে আমি বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে গবেষণা শুরু করলাম ইমেইল সেন্ডার ঠিক আছে কিনা কোন আইপি ঠিকানা ব্যাবহার করা হয়েছে, প্রক্রিয়াকরন কথা থেকে সম্পন্ন্য হচ্ছে, লিংকের গন্তব্য স্থল কোথায়, কিধরনের তথ্য সরাসরি ইম্পোট করছে এবং তা কোথায় রিডাইরেক্ট হচ্ছে ইত্যাদি । যে বিষয়টি আমাকে খুব আকর্ষিত করেছে তাহলো লিংকের গন্তব্যস্থল সঠিক রয়েছে । তাই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি লিবার্টিরিসার্ভ এর সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করলাম তারা আমাকে জানালো এধরনের কোন ইমেইল তাদের সার্ভার থেকে পাঠানো হয়নি । আমি বুঝতে পারলাম এটি একটি প্রতারণামূলক ইমেইল কিন্তু আমি নিজের কাছেই প্রস্ন করলাম এটি কিভাবে সম্ভব ? অউটপুটকে সঠিক ঠিকানায় রেখে এধরনের প্রতারণামূলক কার্যক্রম সম্পন্য করা ? অবশেষে বিষয়টি আমাকে আর চিন্তায় ফেলে দিল ক্যাস্পারস্কি ল্যাবে সাধারন উপাদানগুলো যুক্ত করে আমি একটি ইমেইল পাঠাই তারা আমাকে খুব দ্রুত এর জবাব দেয় যে তারা গবেষণার জন্য তাদের ইমেইলটি প্রয়োজন তাই তা ফরওয়ার্ড করি তাদের কাছে । অতঃপর বুঝতে পারলাম ইমেইলটির রিডাইরেকশন পদ্ধতি এমনভাবে ইমেইলের সাথে যুক্ত করা রয়েছে যা আপনার ব্রাউজার বুঝতেই পারবেনা এতোদ্রুত লিংকটিকে ফরওয়ার্ড করবে এবং আপনার ব্রাউজারের ব্যাবহত ক্যাচ ফাইল সম্বলিত কুকিজ তা সয়ঙ্ক্রিয়ভাবে প্রতারকদের সার্ভারে পাঠিয়ে দেবে । বর্তমানে প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে মানুষ ততই এর উপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে এবং এধরনের প্রতারণাকারী ব্যাক্তিরা ততই সক্রিয় হয়ে উঠছে । তাই এখনই সময় কখনোই এধরনের লাভজনক মেইল খুলতে যাবেন না । তাহলে এর পরিনতি মারাত্মক হতে পারে । অনেকেই অবহেলা করে এতে গুরুত্ব দেয়না সেই সকল বিজ্ঞ ব্যাক্তিদের জন্য নিম্নে একটু আলোচনা করলাম এর প্রভাবে কিধরনের ক্ষতি হতে পারেঃ- ধরুন এখন আপনার কার্যক্রম শুধুমাত্র ফেসবুকের মাঝে সীমাবদ্ধ কিন্তু একটা সময় আসবে যখন আপনার ব্যাংক থেকে প্রতিটি কাজ অনলাইনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়বে। পিশিং এটাক এর ফলে আপনার ইমেইলের সকল তথ্য হ্যাকারের কাছে চলে যাবে । হ্যাকার আপনার ইমেইল থেকে কিছু না পেলে চুপচাপ থাকবে এবং সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করবে এবং একটা সময় যখন আপনি সেই ইমেইল ব্যাবহার করে ব্যাংক একাউন্ট বা বিভিন্ন লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে আপনার ক্ষতি করবে । আপনার কম্পিউটার এর অপারেটিং সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ফলে আপনার অজান্তেই মুহূর্তে আপনার কম্পিউটারে রাখা সকল তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে । আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যের মাধ্যমে আপনার একাউন্ট ফাকা হয়ে যেতে পারে । আপনার নিজেস্ব ওয়েব সাইটে বা সার্ভারে গোপনীয় ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে আপনার অজান্তেই তা সম্পূর্ণরুপে কাজ চালিয়ে যেতে পারবে । আপনার সামাজিক সাইটে খারাপ কিছু প্রকাশ করে আপনার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করতে পারে । আপনাদের জন্য আমি ইমেইল টি নিম্নে উপস্থাপন করলাম কিন্তু আপনার সিকিউরিটির স্বার্থে লিংকটি সংযুক্ত করলাম নাঃ- ইমেইল সেন্ডারঃ no_reply@libertyreserve.com CONGRATULATIONS! YOU WON $500! Liberty Reserve gives members random cash prizes. Today, your account has been selected as the one of 12 top winners accounts who will get cash prizes from us. Please click the link below and follow instructions on our web site. Your money will be paid directly to your Liberty Reserve account. Click here to get your prize: https://www.libertyreserve.com**************** প্রতিদিন হাজারেরও বেশি অনলাইনভিত্তিক নির্মিত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ভাবে যেমন স্কেম মেইল, পিশিং এটাক ইত্যাদির মাধ্যমে আক্রান্ত হয়ে লোকসানের বা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এছাড়াও বিভিন্নভাবে ব্যাক্তিগত তথ্য যেমন ব্যাংক একাউন্ট, পাসওয়ার্ড ইত্যাদির প্রকাশ হয়ে পড়ার কারনে অসংখ্য ব্যাক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে । ইতিমধ্যে ব্র্যাকব্যাংক এর ইন্টারনেট ব্যাংকিং সিস্টেমকে ফাঁকি দেবার জন্য পিশিং মেইল সংক্রান্ত তথ্য আমি তাদের সাপোর্টে প্রেরণ করেছি বর্তমানে তাদের সিকিউরিটি সিস্টেমকে অত্যন্ত শক্তিশালী করা হয়েছে । পরিশেষে, আপনি যদি এধরনের কোন সমস্যায় পরেন তবে নিশ্চিত হবার জন্য অবশ্যই আপনার প্রতিষ্ঠানের সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করবেন । মনে রাখবেন যারা এধরনের কাজ করে তারা দক্ষ প্রোগ্রামার হয়ে থাকে তাই তারা শুধুমাত্র অপারেটিং সিস্টেম নয় অপারেটিং সিস্টেমে থাকা এন্টিভাইরাসকে ফাঁকি দিয়ে কাজ চালিয়ে যাবার চেস্টা করে । আপনি হয়ত ভাবছেন আপনার কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস আপডেট করা আছে কিন্তু মনে রাখবেন যখন নিরাপত্তা জনিত কোন ত্রুটি ধরা পড়ে তখনি আপনার এন্টিভাইরাস তার আপডেট বের করে তার মানে হচ্ছে আগে ভাইরাসের জন্ম হয় প্রোগ্রামারদের মাধ্যমে অতঃপর তার এন্টিবায়োটিক হিসেবে এন্টিভাইরাসের আপডেট নির্মিত হয় বিষয়টি ঠিক উষধ এর মতোই। আপনি কখনোকি এধরনের পুরুস্কার জিতেছেন অথবা এধরনের কোন মন্তব্য থাকলে নিচে মন্তব্যের ঘরে জমা দিন । সকলের স্বার্থে নিবন্ধটি সামাজিক সাইটে শেয়ার করুন, সতর্ক এবং সুরক্ষিত থাকুন। ধন্যবাদ
গুগল গ্লাস, আপনার চশমাই যখন কম্পিউটার
দীর্ঘদিন থেকে চশমার আদলে কম্পিউটার তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছে গুগলের গ্লাস গবেষণা ও প্রযুক্তি বিভাগ এবং গুগলের এই গ্লাসের মান উন্নয়ন করেছে গুগলের এক্স ল্যাব। ধারণা করা হচ্ছে সার্চ জায়ান্ট গুগলের এই স্মার্ট গ্লাস হয়তো আগামী দিনের স্মার্টফোনের ধারণাকেই বদলে দিবে। প্রযুক্তি বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত পন্য গুগল গ্লাস । কারন গুগল গ্লাস চোখে পরা অবস্থাতেই ইন্টারনেট ব্যবহার করা, গুগল প্লাস, হাংআউট করা, ছবি তোলা, ভিডিও ধারণ এবং কণ্ঠস্বর রেকর্ড করার মতো গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ করা যায় সহজেই। আর এসকল কাজ করা যাবে ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে । গুগলের এই স্মার্ট গ্লাসে বর্তমানে কোন লেন্স যুক্ত করা হয়নি খুচরা এবং পাইকারি ক্রেতা বিক্রেতাদের কথা চিন্তা করে অর্থাৎ ভবিষ্যতে বিক্রেতারা সহজেই ক্রেতার চোখের উপযোগী লেন্স যুক্ত করে যেন বিক্রয় করতে পারে। গুগল গ্লাসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল গুগল ম্যাপিং ফিচার। কেননা ক্ষুদ্র একটি ডিসপ্লেতে ডিভাইসটি আপনার চোখের সামনে তুলে আনবে সমগ্র বিশ্বের মানচিত্র। পাশাপাশি অপরিচিত জায়গায় আপনাকে সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে এতে যুক্ত হয়েছে জিপিএস প্রযুক্তি ফলে সহজেই আপনি যেকোনো জায়গা খুজে নিতে পারবেন । এছারাও মুঠোফোনের খুদ্রবার্তা বা ইমেইল চলে আসবে আপনার চোখের সামনে। আপনি চাইলে এই ডিভাইসের বিল্টইন সংয়ক্রিয় পাঠ ব্যবস্থা আপনার ইমেইল বা খুদ্রবার্তা আপনাকে পাঠ করে শুনাতে পারবে। এছারাও রয়েছে ১২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতা। সাথে গুগল ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সুযোগ। অ্যান্ড্রয়েড চালিত এ গ্লাসে তারবিহীন ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোনের সাথে সংযোগ স্থাপনের মতো সুযোগও রয়েছে। এছারাও অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের সব সুবিধাই থাকবে গুগল গ্লাসে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে গুগল এই গ্লাসের ফিচার সম্বলিত একটি ডেমো ভিডিও প্রকাশ করেছে আপনি চাইলে তা দেখে নিতে পারেন ইউটিউবে অনুসন্ধানের মাধ্যমে। বিশ্বের শীর্ষ ইন্টারনেট সার্চ জায়ান্ট গুগল একটি নিবন্ধ প্রতিযোগিতা “কেন গুগল গ্লাস চান ?” এর মাধ্যমে সেরা ৪০০০ বিজয়ীদের দেড় হাজার ডলারে ইন্টারনেট সংযুক্ত গুগলের চশমা কেনার সুযোগ দিয়েছে। এছারাও সবচেয়ে আলোচিত বিষয়টি হচ্ছে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ সহ তিনজন প্রকৌশলীর একটি দল গুগল গ্লাস পেতে মুখিয়ে রয়েছেন, ফোর্বস ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে জাকারবার্গ এমনটিই জানিয়েছেন। সীমিত সংখ্যক ক্রেতা গুগল গ্লাস হাতে পেলেও পণ্যটি পুরোপুরি বাণিজ্যিকভাবে কবে বিক্রি শুরু হবে আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৪ সালে এমনটি জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি ।
অনলাইনে ইবুক লেখার মাধ্যমে আয় করুন
বর্তমান প্রযুক্তিবিশ্বে ফ্রিলেন্সিং আয়ের ক্ষেত্র হিসেবে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্রিলেন্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপ্টলেন্স ইত্যাদি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফ্রিলেন্সিং সাইট প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে । শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং সাইটকে কেন্দ্র করে নয় এছাড়াও বিভিন্ন অনলাইনে আয়ের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে এবং তা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষ অফিসে বসে কাজ করার চেয়ে ঘরে বসে কাজ করায় অনেকখানি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে বিশেষ করে বাংলাদেশের তরুণরা ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করতে বেশী আগ্রহী হচ্ছে। আমরা এই নিবন্ধের মাধ্যমে অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের নতুন একটি পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবো। পদ্ধতিটির নাম হচ্ছে ইবুক থেকে আয়। আপনি যদি ভাল লেখক হন তবে আপনি ইবুক লিখে সহজেই তা অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারেন এই পদ্ধতিতে আপনার কোন ধরনের খরচ হবেনা অর্থাৎ বীনা খরচে আপনি আয় করতে পারবেন। কেন ইবুক রাইটিং ? ইবুক লেখার জন্য অনেকেই বলে তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা বা ভুল ধারনা আপনাকে আপনার অভিজ্ঞতা লিখনির মাধ্যমে প্রস্ফুটিত করে তুলতে হবে । তবে লিখনির উপরে যদি আপনার আগ্রহ থাকে তবে ইবুক লেখা সময় আপনি আত্মতৃপ্ত বোধ করবেন এবং আজীবন ধরে সেই ইবুক থেকে আয় করতে পারবেন কারন ইবুক হচ্ছে ডিজিটাল বই যা আপনি এবং পছন্দমতো দাম নির্ধারণ করে যতবার ইচ্ছা বিক্রি করতে পারবেন । কীভাবে ইবুক লিখবেন ? ইবুক লেখার ব্যাপারে বেশ কিছু ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। প্রথমে আপনাকে বিষয় নির্বাচন করতে হবে মনে রাখবেন ইবুক তৈরির এবং তার সফলতার পেছনে যা সবচেয়ে বেশি কাজ করে তাহলো টপিকস বা বিষয়। আপনাকে এমন কিছু ব্যাপার নিয়ে লিখতে হবে যা খুবই প্রয়োজনীয় এবং পাঠককে সহজে আকৃষ্ট করবে। লেখার সময় ভাষার ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে । মার্জিত ভাষা , সহজবোধ্য শব্দ, আকর্ষনীয় ভাষা ব্যবহার করতে হবে। প্রতিটি বাক্য পড়া মাত্র সহজে বুঝা যায় এমন ভাবে লিখার চেষ্টা করতে হবে। লেখার সাথে সাথে ছবি ব্যবহার করতে হবে যা আপনার ইবুকটিকে আকর্ষনীয় করে তুলবে। আপনি চাইলে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ইবুক লিখতে এবং তা প্রকাশ করতে পারেন তবে ইবুকের ব্যাবসায়িক দিক বিবেচনা করেলে বর্তমানে যেসকল বিষয়ের উপরে মানুষের চাহিদা তার উপরে ভিত্তি করে ইবুক লিখা উচিৎ। আপনি চাইলে ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফ্রিল্যান্সিং, সাহায্যকারী বিভিন্ন টিপস এবং ট্রিক্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, টিউটোরিয়াল, আপনার সফলতা, টেকনোলজি ইত্যাদি বিসয়ের উপরে ইবুক লিখতে পারেন । মনে রাখবেন আপনার যে বিষয়টিতে দক্ষতা বেশি তার উপরেই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ইবুক লিখে আয়ঃ ইবুক লিখে তা বিক্রি করে আয় করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার আবার অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছে তা তেমনি সহজ একটি পদ্ধতি। আপনি আপনার ইবুকটি বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সহায়তা নিতে পারেন অথবা নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে ইবুক বিক্রি করে আয় করতে পারেন । আপনি আপনার যে ওয়েবসাইটে ইবুক বিক্রি করবেন সেই ওয়েবসাইটে ইবুক সম্পর্কিত মানুষকে সহজে আকর্ষন করবে এমন কিছু তথ্য দিয়ে রাখতে পারেন এবং ইবুকের বেশ কিছু দৃষ্টিনন্দন ব্যানার দিয়ে রাখতে পারেন। আমি আগামীতে আপনাদের সামনে সহজে ইবুক বিক্রয় সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশ করবো। ইবুক সংক্রান্ত কিছু টিপসঃ ইবুক লিখতে গিয়ে আপনার নিজেরও জ্ঞান বাড়বে যা বাস্তব জীবনে আপনার জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। আপনার পছন্দের বিষয়ের উপরে নির্ভর করেই আপনি ইবুক লিখতে পারবেন। অনেক দেশে বহু মানুষ প্রফেশনাল ইবুক রাইটিংকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। তাই আপনিও চাইলে হতে পারেন একজন প্রফেশনাল ইবুক রাইটার । এই স্পেটটি পড়ে আপনার যদি ভাললাগে অথবা আপনি যদি অনুপ্রানিত হন তবে অবশ্যই নিচে মন্তব্যের ঘরে মন্তব্য লিখতে ভুলবেননা আর সামাজিক বন্ধুদের কথা চিন্তা করে আপনি এই নিবন্ধটি সামাজিক সাইটে শেয়ার করতে পারেন । ধন্যবাদ
অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুন | eBay থেকে
আপনিকি অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা ভাবছেন ? অথবা আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্যকে আন্তর্জাতিক বাজারে জনপ্রিয় করার কথা ভাবছেন? তাহলে আপনি সঠিক নিবন্ধটি পড়ছেন। বৈদেশিক অর্থ উপার্জনের জন্য eBay একটি ভালও মাধ্যম। এটি আসলে খুবই আনন্দদায়ক একটি মাধ্যম। আপনি চাইলে ঘরে বসেই এই প্লাটফর্ম থেকে আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন eBay বিশ্বের সর্ববৃহৎ মার্কেটপ্লেস সমুহের মধ্যে একটি। এখানে আপনি আপনার যেকোনো পন্যের সেরা মানটি নিশ্চিত করতে পারেন। প্রচুর ক্রেতা এবং বিক্রেতা থাকার কারনে এবং বিড বা নিলামের মাধ্যমে এখানে যেকোনো ধরনের পন্য বিক্রি হওয়ার কারনে সর্বাধিক মুল্য পাবার নিশ্চয়তা থাকে। eBay তে আপনি জামাকাপড়, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল, বই, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স পন্য থেকে শুরু করে ডিজিটাল পন্য যেমন সেবা, ইবুক, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি বিক্রয় করেও আয় করতে পারেন। অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পূর্বে কিছু জিনিসের উপরে গুরুত্ব দিতে হয়ঃ ১, প্রথমে আপনাকে আপনার ব্যাবসার ধরন নির্বাচন করতে হবে। ২, আপনার ব্যাবসার উপর নির্ভরশীল পন্য তালিকাভুক্ত করতে হবে। ৩, কিভাবে অর্থ গ্রহন করবেন সেসম্পর্কে শর্টনোট তৈরি করুন ৪, তালিকাভুক্ত পন্য কিভাবে রপ্তানি করবেন এবং তার নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করুন। ৫, পণ্যকে প্রচার করতে কিধরনের উদ্যোগ গ্রহন করা উচিত তা খুঁজে বের করুন। ৬, ক্রেতা সন্তুষ্টির উপরে খুব বেশি জোর দেওয়া উচিত। মনে রাখবেন আপনার অনলাইনের একজন ক্রেতা শুধুমাত্র একজন ক্রেতাই নয়, সে আপনার পন্য সন্তুস্তির উপরে নির্ভর করে ভাল রেটিং রিভিউ এর মাধ্যমে আপনার ব্যাবসার সাফল্য তুলে ধরবে। ৭, ধৈর্য এবং শ্রম বিনিয়োগ। প্রয়োজনে লোকবল প্রয়োগ করুন। এখানে ব্যবসা শুরু করার পূর্বে পন্য নির্বাচন করা খুবই জরুরি। কারন দৃষ্টিনন্দন এবং অধিক জনপ্রিয় পন্যের দিকেই ক্রেতাদের বেশি ঝোঁক থাকে আপনি চাইলে এই সুযোগকে সম্পূর্ণরূপে কাজে লাগাতে পারেন। আপনার তালিকাভুক্ত ইবে পণ্যের অধিক জনপ্রিয়তা এবং বিক্রির পরিমান বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনাকে কিছু বিষয়ের গুরুত্বারোপ করাটা খুবই প্রয়োজনীয়। কিভবে আপনার পন্যটিকে জনপ্রিয় করা যায় এবং তা থেকে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি করা যায় সেসংক্রান্ত একটি নিবন্ধ খুব সিগ্রই প্রকাশিত হবে। সবশেষে, মনে রাখবেন অধিকাংশ বাংলাদেশিরা অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য হন্য হয়ে ছোটাছুটি করে কিন্তু সঠিক নিয়ম, কর্মপদ্ধতি, ধৈর্য এবং শ্রম বিনিয়োগ করলে যেকোনো ব্যাবসাকে আপনি প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
এপস বা এপ্লিকেশন তৈরি করে আয় করুন
বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির চাহিদা যেমন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে তাল মিলিয়ে ক্রমবর্ধমান হারে প্রজুক্তি পন্যসমুহের ব্যাবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে । আগে একজন মোবাইল গ্রাহক তার মোবাইলকে শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার করত কিন্তু বর্তমানে মোবাইল শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যমই নয় এর সাহায্যে খুদে বার্তার আদান প্রদান, ইন্টারনেট ব্যাবহার, ইমেইল, সামাজিক যোগাযোগ, জিপিএস, ভিডিও কলিং, মোবাইল ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য সেবা থেকে শুরু করে অসংখ্য প্রয়োজনীয় কাজে এর ব্যাবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে একটি মোবাইল মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য একটি পন্যতে পরিনত হয়েছে । ফলে মোবাইল গ্রাহকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিশ্বের জনপ্রিয় সব মোবাইল সিস্টেম ডেভলপার ওপেন সোর্স সিস্টেম তৈরিতে মনোনিবেশ করেছে এরই প্রেক্ষিতে গুগলের এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এর জন্ম হয়েছে এছাড়াও উবুন্টু পুরো কম্পিউটার সিস্টেমকে মোবাইলে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে । মুল প্রসঙ্গে আসি, জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যেমন এপল, এন্ড্রয়েড ইত্যাদি নিজেদের জন্য এপস স্টোর তৈরি করেছে যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভ্লপাররা সিস্টেম নির্ভর এপস তৈরি করছে এবং সেই এপস বিক্রয় করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে । আপনি যদি এপস ডেভ্লপার হিসেবে নিজেকে তৈরি করেন তবে বিভিন্ন এপস তৈরি করে সহজেই তা এপলের এপস্টোরে বা গুগলের প্লেস্টোরে যুক্ত করে তা তাতে মুল্য যুক্ত করে আয় করতে পারেন সহজেই । এছাড়াও অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা আপনার তৈরিকৃত এপসটি প্রথমেই মুল্য দিয়ে কিনে নেবে আগামীতে এপস বিক্রয়ের টিপস সম্পর্কে একটি নিবন্ধে প্রকাশ করবো আশা করছি। সংক্ষিপ্ত নোটঃ আপনার তৈরিকৃত এপস এর মান ঠিক রাখার চেস্টা করুন। কারন এপস এর মান ভাল না হলে আপনি ভাল রেটিং পাবেন না এবং মার্কেট থেকে ভাল সাড়া পাবেন না। এপস এর জন্য প্রফেশনাল লুকিং তৈরিতে চেস্টা করুন এর কারনে এপস বেশি বিক্রি হবার সম্ভাবনা থাকে । এপস এর বিক্রি বাড়াতে সামাজিক সাইটের সাহায্য নিতে পারেন । এপস এর ভার্শন তৈরিতে মনোযোগী হওয়া উচিৎ এবং ভার্শন সংক্রান্ত ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন এপ্লিকেশন নির্ভর মোবাইলে পরিক্ষা করা উচিৎ । বর্তমানে বিশ্বে এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর মোবাইল সহজলভ্য হওয়ায় এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুবই দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে । বাংলাদেশে খুবই কম মুল্যে এন্ড্রয়েড মোবাইল বাজারজাত করছে "ওয়াল্টন" আপনি ৫০০ থেকে ৮০০০ টাকার মাঝেই ভালমানের এন্ড্রয়েড মোবাইল পাবেন যেখানে আপনার চাহিদার সকল সুবিধাই থাকবে এবং এন্ড্রয়েড সিস্টেম বা এপল সিস্টেম নির্ভর এপ্লিকেশন তৈরি করে সহজেই আনলিমিটেড অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এছাড়াও আপনার তৈরিকৃত এপ্লিকেশনে গুগোল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করেও আপনি এন্ড্রয়েড ব্যাবহারকারিদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন । ঠিক যেমন ব্লগে গুগোল এডসেন্স ব্যাবহার করা হয় তেমনি। মোবাইল এপস কিভাবে তৈরি করতে হয় এসংক্রান্ত টিউটোরিয়াল আগামী মাসে প্রকাশ করবো ভাল থাকবেন।
জানার কোন শেষ নেই আমরা জ্ঞান অর্জন করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হই কিন্তু সমাধানের পথ সবসময় ভাল হয় না । আবার কখনো কখনো সমাধান অপূর্ণই থেকে যায় । বিশেষ করে নতুনরা অনলাইনে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ে থাকেন এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ব্যাক্তিরা যদি সহায়তা প্রদান করে তবে সবকিছুই যেন সহজ হয়ে যায় । আজকে আমি আপনাদের সামনে এমন একটি সাইটের পরিচয় করিয়ে দিব যেখানে আপনি সহজেই প্রশ্ন বা সমস্যা তুলে ধরতে পারবেন এবং অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছ থেকে সমাধান পাবেন । বিষয় ভিত্তিক ভাবে সাজানো গোছান এই সাইট ব্যাবহারকারিরা অনেক বেশি উপকৃত হবেন ।
এই প্রশ্নোত্তর সাইটটির কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলঃ-
ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবছেন ? অনলাইনে আয় করুন
আপনি কি ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবছেন ? তবে জেনে খুশী হবেন যে এই নিবন্ধে আমি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উপস্থাপন করবো যার মাধ্যমে আপনি ব্লগিং করে ঘরে বসে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন । অবশ্যই আপনি কি পরিমান আয় করবেন তা নির্ভর করছে আপনার অভিজ্ঞতা, ব্লগের ধরন, আপনার পরিকল্পনা ইত্যাদির উপর। "কেন ব্লগারদের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা জরুরী ?" নামক নিবন্ধটি আপনি পরেছেন কি ? যদি পূর্বে না পরে থাকেন তবে এখনি পরতে পারেন ।
প্রতিনিয়ত আয়ের নতুন নতুন অসংখ্য পদ্ধতির সৃষ্টি হচ্ছে তাই আপনাকে বিষয়গুলো ভালভাবে জানতে হবে, জানতে হবে কোন পদ্ধতি আপনার ব্লগের আয়ের পরিমানকে বৃদ্ধি করছে, কোন পদ্ধতি আপনার ব্লগের জন্য উপযোগী বা কোনটি সঠিক নয় ইত্যাদি । আমি আজকে আপনার সামনে বেশ কিছু পদ্ধতি উপস্থাপন করবো আপনি চাইলে আপনার ব্লগের জন্য তা পরিক্ষামুলকভাবে প্রয়োগ করে দেখতে পারেন কি ধরনের ফলাফল পাওয়া যায় ।
তো চলুন দেরি না করে শুরু করিঃ-
বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানে একাউন্ট তৈরি করুনঃ ব্লগে বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে আয় করা বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পদ্ধতিতে পরিনত হয়েছে । বিজ্ঞাপন থেকে আয় করার নিয়ম সংক্রান্ত ইতিপূর্বে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে আপনি যদি তা না পরে থাকেন তবে নিম্নের শিরোনাম গুলো থেকে পড়তে পারেন ।
গুগল এডসেন্স কি?
গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানতে চাই গুগলের এডসেন্স প্রোগ্রাম সন্মন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ইনফোলিংকস থেকে কী ভাবে আয় করা যায়? গুগল এডসেন্স প্রকাশকদের জন্য ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা কখনো করা যাবে না কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার আয় করবেন ?
গুগল এডসেন্স এর বিকল্প উপায় বাইসেলএডস ( buysellads ) কি ?
তবে আপনাকে একটি বিষয় সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে তা হচ্ছে ব্লগে শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন থেকে আপনি যদি আয় করতে চান তবে আপনার ব্লগের অবশ্যই পাঠক প্রিয়তা থাকতে হবে । সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করুনঃ সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করা একটি খুবই কার্যকরী এবং সহজ পদ্ধতি । আপনি যদি আপনার ব্লগের নির্দিষ্ট কিছু অংশে বিজ্ঞাপনের মূল্য প্রদান করেন তবে বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদানের জন্য উৎসাহী হবে এবং তারা এজন্য সরাসরি আপনাকে অর্থ প্রদান করবে । সরাসরি বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অর্থ গ্রহন করার জন্য আপনার অবশ্যই পেপাল একাউন্ট থাকতে হবে । সরাসরি বিজ্ঞাপন বিক্রয় করার সবচেয়ে বড় সুবিধাটি হচ্ছে আপনাকে এর জন্য কোন তৃতীয় পক্ষকে কমিশন প্রদান করতে হবেনা । গুগল এডসেন্স তৃতীয় পক্ষ হিসেবে বিজ্ঞাপনের ৩৭ ভাগ কমিশন নেয় অর্থাৎ আপনার আয়ের ৩৭ ভাগ অর্থ গুগল কেটে নেয় ।
সিপিএম বিজ্ঞাপন থেকে আয় করতে পারেনঃ
আপনার ব্লগে যদি প্রচুর ভিজিটর থাকে এবং আপনার প্রচুর ভিজিটর থেকে আপনি যদি বিজ্ঞাপনে ব্যাবহার করে আয় না করতে পারেন তবে সিপিএম বিজ্ঞাপন আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । সিপিএম বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে আপনি প্রতিহাজার ভিজিটরের জন্য ৩ থেকে ৮ ডলার আয় করতে পারবেন । ধরুন আপনার ব্লগে যদি দৈনিক গড়ে ১০ হাজার ভিজিটর আসে তবে আপনি দৈনিক ৫০ ডলার আয় করতে পারেন । বিশ্বে অনেক সিপিএম বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে আগামীতে জনপ্রিয় সিপিএম নেটওয়ার্ক সম্পর্কে আলোচনা করবো ।
পন্যের রিভিউ করে আয়ঃ
পন্য রিভিউ করে আয় করা খুবই সহজ একটি পদ্ধতি । আপনার ব্লগটি যদি বিজ্ঞাপন্দাতাদের পছন্দ হয় তবে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং আপনি পন্য রিভিউ এর জন্য কত টাকা নিতে চান সেসম্পর্কে তারা বিস্তারিত জানতে চাইবে । আপনি প্রয়োজনে আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপন নামে একটি পাতা তৈরি করতে পারেন সেখানে পন্য রিভিউ এর জন্য কি পরিমান অর্থ নিতে চান তা তালিকাভুক্ত করুন ।
এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়ঃ
আপনি ব্লগের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং পদ্ধতির প্রয়োগ করতে পারেন । এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে নিম্নের লিংকগুলো ব্যাবহার করতে পারেন । মনে রাখবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরুর পূর্বে আপনাকে মার্কেট এনালাইসিস করতে হবে । ধরুন আপনি বাংলাদেশের অথবা ইন্ডিয়া, পাকিস্থান এর পাঠক বেশি পাচ্ছেন তাহলে এই পদ্ধতি আপনার জন্য কোন কাজেই লাগবেনা কারন এই উন্নয়নশীল বা মধ্যবিত্ত দেশের জনগন কিন্তু অনলাইনে পন্য বা সেবা সাধারনত ক্রয় করেনা তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরুর পূর্বে মার্কেট নিয়ে গবেষণা করাটা জরুরী। আগামীতে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত আলোচনা করা হবে । তবে প্রাথমিকভাবে বিশ্বের জনপ্রিয় কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং করার প্রতিষ্ঠানের নাম জানিয়ে রাখি- এমাজন, সিজে, ইবে ইত্যাদি
বই লিখে আয়ঃ
ইবুক থেকে আয় করা একটি খুবই জনপ্রিয় পদ্ধতি । আপনি যদি ভালো লেখক হন তবে সহজেই ইবুক লিখে আয় করতে পারেন । ইবুক থেকে আয় একটি চলমান প্রক্রিয়া । আপনার বইটি যত বিক্রয় হবে আপনি তত বেশি মুনাফা পাবেন । যদি আপনি এই পদ্ধতিতে সফল হতে পারেন তবে একটি বই আপনাকে আজীবন মুনাফা দিয়ে যাবে । অনলাইনে ইবুক লেখার মাধ্যমে আয় করুন কিভাবে আপনি আমাজনে ইবুক বিক্রয় করে আয় করবেন ? সেবা বিক্রয় করে আয় করুনঃ আপনি আপনার ব্লগ থেকে আপনার সেবা বিক্রয় করে আয় করুন যেমন আপনি একজন ওয়েব ডিজাইনার, ফটোশপ এক্সপার্ট, ইত্যাদি সম্পর্কে নিজের দক্ষতাকে উপস্থাপন করুন এর মাধ্যমে সহজেই আপনার নতুন নতুন কাজের অফার পেতে পারেন বিভিন্ন জায়গা থেকে । এছাড়াও আপনি সহজে এখানে সেবা বিক্রয় করতে পারেন ।
ডোনেশন বাটন যুক্ত করে আয়ঃ
আপনি আপনার ব্লগে ডোনেশন বাটন যুক্ত করতে পারেন । আপনার ব্লগের পাঠক আপনার ব্লগ থেকে ভালমানের তথ্য পেয়ে যদি সন্তুষ্ট হয় এবং তাদের সামনে থাকা ডোনেশন বাটনটির মাধ্যমে সহজেই আপনাকে কিছু ডোনেশন করতে পারে । এধরনের একটি জনপ্রিয় সাইটের নাম উল্লেখ করছি যার নাম "উইকিপিডীয়া" প্রতি বছরের নির্দিষ্ট একটি সময়ে উইকিপিডীয়াতে ডোনেশন বাটন প্রধান পাতায় যুক্ত করা হয় এর মাধ্যমে তারা বছরের সম্পূর্ণ খরচ উত্তোলন করে থাকে । ব্লগে মেম্বারশিপ একাউন্ট ব্যাবহার করেঃ আপনি চাইলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিয়ে আপনার ব্লগে মেম্বারশিপ অপশন চালু করতে পারেন এবং প্রতি সদস্যের জন্য আপনি মাসিক নির্দিষ্ট অর্থ কেটে নিতে পারেন এর মাধ্যমে আপনি বেশ ভালো পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারবেন । প্রতিটি ব্লগের ধরন আলাদা তাই অনেকসময় জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলো আপনাকে সন্তুষ্টনাও করতে পারে তাই আপনাকে আপনার ব্লগের উপযোগী আয়ের ক্ষেত্র সম্পর্কে এনালাইস করতে হবে এবং সঠিক পদ্ধতি নিজেকেই নির্বাচন করতে হবে । পরিশেষে, আপনি কি একজন সফল ব্লগার হতে চান ? একজন সফল ব্লগার হবার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে একজন সফল ব্লগারের কি ধরনের গুনাবলি থাকা উচিত । তবে আপনি যদি ব্লগের আয় সংক্রান্ত সঠিক পদ্ধতি নির্বাচনের জন্য কোন সমস্যায় পড়েন তবে আমাকে জানাতে পারেন মন্তব্যের মাধ্যমে । সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবার চেস্টা করবো আশা করছি।
অনলাইনে আয় করার সেরা উপায়
অনলাইনে আয় করতে কে না চায় কিন্তু কতজন সফল হতে পারে ? অনলাইনে আয় করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে কিন্তু এর মাঝে অসংখ্য স্ক্যাম বা প্রতারনামুলক সাইট রয়েছে । আপনাকে এইসকল সাইট থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং আপনি যেই সাইটে আয় করার জন্য কাজ করতে উৎসাহী হবেন প্রথমে সেই সাইট সম্পর্কে ভালভাবে যাচাই করবেন এতে করে প্রতারনার শিকার হওয়া থেকে অনেকটা রক্ষা পাবেন । আমি শুধুমাত্র আমার ব্লগে সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য সাইটগুলোর ব্যাপারে পাঠকে উৎসাহী করে থাকি তাই এই নিবন্ধগুলোও আপনাকে সঠিক পথের নিশ্চয়তা দেবে বলে আশা করি।
নিম্নে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যমগুলো উপস্থাপন করছি আপনি এখান থেকে আপনার পছন্দের বিষয়টি নির্বাচন করতে পারেনঃ-
একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হিসেবেঃ
একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হিসেবে আপনি অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন । অনলাইনের বিভিন্ন সাইট রয়েছে যেখানে প্রফেশনাল ছবি বিক্রয় হয় দেশ-বিদেশের অনেক ফটোগ্রাফার রয়েছে যারা তাদের ছবি এই ধরনের সাইটে বিক্রয় করে থাকে অথবা আপনি চাইলে একজন ফ্রিল্যান্সার ফটোগ্রাফার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন । আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার ফটোগ্রাফার হতে চান তবে আপনার অবশ্যই ছবি উত্তোলনের উপরে ভাল দক্ষতা এবং ভাল ক্যামেরা থাকা বাঞ্ছনীয়। বাইসেল থেকে আয় করুনঃ আপনি সহজেই বাইসেল থেকে আয় করতে পারেন । বাইসেল হল একটি সেবা বিক্রয়ের জায়গা উধাহরন স্বরূপ বলা যায় আপনি এখানে ডিজাইন করে, ওয়েবসাইট সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করে, বই বিক্রয় করে, অন্যকে সাহায্য করে খুব সহজেই প্রতিটি কাজের জন্য সর্বনিম্ন ১ ডলার থেকে ১০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন বড় কাজ গুলোর জন্য আপনি আপনার কাজের মূল্য/সেবার মুল্য বাড়িয়ে নিতে পারেন। বাইসেল থেকে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে । ব্লগিং করে আয়ঃ ব্লগিং করে আয় করাটা বিশ্বব্যাপী খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে । আপনার যদি নিজেস্ব ব্লগ থাকে তবে আপনি ব্লগিং করেই অর্থ উপার্জন করতে পারেন । বিশ্বে অনেক বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা রয়েছে যারা ব্লগারদের এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের নিয়ে কাজ করে থাকে । এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল গুগোল এডসেন্স, বাইসেলএডস, ক্লিকসর, ইনফোলিঙ্কস ইত্যাদি । তবে এদের মাঝে সেরা হিসেবে আমি গুগোল এডসেন্স কেই ব্যাবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকি । আপনি চাইলে ফ্রি ব্লগ যেমন ব্লগস্পট বা ওয়ার্ডপ্রেস থেকেও ব্লগিং করে আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন ব্লগিং হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদী আয়ের পদ্ধতি যা তৈরি বা প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আপনাকে প্রচুর শ্রম দিতে হবে ।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়ঃ
এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বুঝায় অন্যের পণ্য বিক্রয় করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করাকে বুঝায় । আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তবে বিশ্বের অনেক জনপ্রিয় সাইট রয়েছে যেমন এমাজন, কমিউনিটি জাঙ্কশন, গুগোল এফিলিয়েটস ইত্যাদি এগুলোতে একাউন্ট তৈরি করে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পন্যগুলোর জন্য আপনার নির্দিষ্ট লিংক পাবেন যা প্রচার করতে হবে অনলাইনে এর মাধ্যমে যদি আপনি পন্যটি বিক্রয় করতে পারেন তবে পূর্বে নির্ধারিত কমিশন আপনি পেয়ে যাবেন । তবে একটি বিষয় বলে রাখা ভাল আপনার যদি এশিয়ান পাঠক থাকে তবে এই পদ্ধতি আপনার জন্য নয় কারন এশিয়ানরা অনলাইনে কেনাকাটা সাধারনত করে না । এই পদ্ধতির জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেট হল ইউরোপ বা উন্নত দেশগুলো। ইবেতে কিছু বিক্রয় করে আয় করুনঃ ইবে হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পন্য কেনাবেচার জায়গা আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের পন্য এখানে বিক্রয় করতে পারেন এবং তা থেকে আয় করতে পারেন । বিশ্বের অনেক অভিজ্ঞ ব্যাক্তি রয়েছেন যারা ইবে থেকে পন্য কিনে আবার ইবেতে বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করে থাকে এক্ষেত্রে আপনার ভাল অভিজ্ঞতা থাকা বাঞ্ছনীয়।
মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্যাবহার করেঃ
আপনি যদি একজন মাইক্রো ব্লগার হন তবে সহজেই আপনি অনলাইন থেকে কিছুপরিমান আয় করতে পারেন । বিশ্বের অনেক মাইক্রো ব্লগার রয়েছেন যারা মোটামুটি ১০০-১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকেন তবে এক্ষেত্রে পুরো বিষয়টি মাইক্রো ব্লগিং সাইটে আপনার জনপ্রিয়তার উপরে নির্ভর করে থাকে । বিশ্বের অনেক সাইট রয়েছে যারা এ ধরনের সুবিধা প্রদান করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সাইটটি হচ্ছে "স্পন্সরড টুইট" । স্পন্সরড টুইট এ আপনি আপনার টুইটার একাউন্টের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন । পরিশেষে, অনলাইনে আয়ের হাজারটা পদ্ধতি রয়েছে এবং প্রতিনিয়ত অসংখ্য পদ্ধতির জন্ম হচ্ছে । কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হল এখানে আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা সম্পন্য হতে হবে । মনে রাখবেন অভিজ্ঞতা সম্পন্য ব্যাক্তিরা যেমন এখানে প্রচুর আয় করে তেমনি অনভিজ্ঞ ব্যাক্তিরা অলস সময় কাটায় বেপারটা অনেকটা তেলে মাথায় তেল দেবার মতই। তাই আয়ের পূর্বে নিজের অভিজ্ঞতাকে সম্ব্রিদ্ধ করুন এবং পরিশ্রম করার মানসিকতা তৈরি করুন, তাহলে সফল হবেন।
ব্যাবসার জন্য কাস্টোমার সার্ভিস বা গ্রাহক…
ধীরে ধীরে সকল ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান অনলাইন কেন্দ্রিক হয়ে উঠছে ফলশ্রুতিতে প্রতিনিয়ত তা সম্প্রসারিত হচ্ছে । ব্যাবসা বাণিজ্যের দ্রুত সম্প্রসারনের ফলে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চাহিদার প্রেক্ষিতে নতুন নতুন কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে । বর্তমানে ব্যাবসা শুধুমাত্র ক্রয় বিক্রয়ের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই এর সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যুক্ত হয়েছে তা হচ্ছে সেবা । ক্রমবর্ধমান এই যুগে গ্রাহকের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে । প্রতিষ্ঠানগুলো তার কাস্টোমারকে কি ধরনের সেবা প্রদান করছে তার উপরে নির্ভর করছে দীর্ঘমেয়াদি ব্যাবসা । বর্তমানে কাস্টোমার বা গ্রাহক পন্যের মানের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান থেকে কি ধরনের সেবা পাবে তা যাচাই করে থাকে । একটু উদাহরনস্বরূপ আমরা প্রতিষ্ঠিত যেকোনো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের দিকে তাকাই এবং তাদের সফলতার কারণগুলো নিয়ে যদি আমরা এনালাইস করি তাহলে দেখতে পাবেন তাদের বর্তমান এই সফলতার পেছনে যেটি কাজ করছে তাহলো সেবার মান এবং সাপোর্ট। তাই আপনি যদি ব্যাবসার কথা চিন্তা করে থাকেন তবে প্রথমে আপনাকে কাস্টোমার সাপোর্ট এর উপরে গুরুত্বারোপ করতে হবে নইলে প্রতিযোগিতামুলক এই জগতে আপনি এবং আপনার প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র অস্থায়ী ভুমিকা পালন করবে মাত্র। ব্যাবসার জন্য কাস্টোমার সার্ভিস কেন গুরুত্বপূর্ণ ? প্রতিটি ব্যাবসার মূলমন্ত্র হচ্ছে সাপোর্ট তাই এদিকে গুরুত্বারোপ করা উচিৎ। অনলাইন ই-কমার্স ব্যাবসা পরিচালনা করতে হলে প্রতিটি কাস্টোমার আপনার প্রতিষ্ঠানের কাছে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে চাইবে তাই তাদের তথ্যসেবা প্রদানের জন্য কাস্টোমার সার্ভিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে । আপনি যদি অফলাইনেও ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকেন তবুও এটি বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। কোন কাস্টোমার যদি লেনদেন সংক্রান্ত জটিলতায় পড়ে তবে তা সমাধানের জন্য আপনার প্রতিষ্ঠানের কাছে সাহায্য চাইবে এক্ষেত্রে যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের সাপোর্ট সেন্টার না থাকে তবে সে আগামীতে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে পন্য বা সেবা ক্রয় করার ঝামেলায় যেতে চাইবেনা । প্রতিষ্ঠানের লাভের পেছনে কাস্টোমার সার্ভিস বড় ধরনের ভুমিকা পালন করে থাকে। কাস্টোমার সার্ভিস প্রদান করলে কাস্টমারের সাথে প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক ভাল হয় । দ্রুত নতুন নতুন কাস্টোমারের আগমন ঘটে । ব্লগ বা অনলাইনে এর সুনাম বৃদ্ধি পায় । ভালমানের ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠানকে শক্ত এবং স্থায়ী অবস্থানে নিয়ে যেতে সহায়ত করে। কাস্টোমার সাপোর্ট এর জন্য টোল ফ্রি নাম্বার প্রদান করা উচিৎ । ইন্টারনেট কেন্দ্রিক ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ইমেইল সাপোর্ট প্রদান করা উচিত এতে করে প্রতিষ্ঠান দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়। আমরা ধীরে ধীরে নিজের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করছি পাশাপাশি অনেকেই খুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা তে পরিনত হয়েছে একটা সময় সন্নিকটে যখন আমরা বিশ্বের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড তৈরি করতে সক্ষম হব কিন্তু এসবের পাশাপাশি আমাদের সেবার মানকে বৃদ্ধি করতে হবে মার্কেট এনালাইস করতে হবে । সর্বোপরি সেবার মানকে খুব দৃঢ়ভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করতে হবে । আগামীতে মার্কেট এনালাইসিস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিবন্ধ প্রকাশ করবো যা আপনার এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য সহায়ক হবে ।
কি ধরনের ওয়েব ডিজাইন করা উচিৎ ?
ওয়েব সাইট তৈরির
আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হন তবে এই পোস্টটি হয়ত আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েব ডিজাইন সাধারনত বেশ কয়েকটি ধাপে হয়ে থাকে । এখানে আমি ধীরে ধীরে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য উপকারি হতে পারে। বাংলাদেশের অনেকেই রয়েছেন যারা কম বেশি ওয়েব ডিজাইন এর সাথে জড়িত কিন্তু সঠিক জ্ঞান এবং দক্ষতার অভাবে তারা এই কাজের মুল্য পায়না।
আমি নতুন ওয়েব ডেভলোপারদের কাছ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য মেইল এবং ফোন পাই কিভাবে সুন্দর ব্লগ তৈরি করা যায় । আমি যদি ব্যাস্ত না থাকি তবে ক্ষুদ্র রিভিউ দেওয়ার চেষ্টা করি যখন আমি জিজ্ঞাসা করি আপনার ব্লগের বিষয়বস্তু কি ? তখন লক্ষ করি অধিকাংশ ব্লগের বিসয়বস্তু নির্দিষ্ট নয়, অপ্রাসঙ্গিক ডিজাইন এবং প্রোফেশনালিটির অভাব।
বিষয় নির্বাচনঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ প্রথমে আপনাকে ওয়েবের বিষয় নির্বাচন করতে হবে যেমন কি ধরনের ওয়েবসাইট আপনি তৈরি করতে চান ? ব্যাক্তিগত ব্লগ সামাজিক ব্লগ বিজ্ঞাপনী ব্লগ মার্কেটিং সাইট আলোচনা ছবির ব্লগঃ প্রোডাক্ট সাইট ইত্যাদি অসংখ্য বিষয়ের উপরে ব্লগ নির্মিত হয়ে থাকে এবং এসব বিষয়ের সাথে সম্পর্ক রেখে ব্লগ বা ওয়েবডিজাইন করা হয়ে থাকে। আমরা যদিও জানি ব্লগ হচ্ছে আমাদের কথা যেখানে আমরা আমাদের মনের অনুভুতি সামাজিকতা, সংস্কৃতি সুবিধা অসুবিধা ইত্যাদি তুলে ধরতে পারি । যদিও এটি সঠিক কিন্তু আবার এটি সম্পূর্ণ ভুল । কারন আপনার ব্লগের ডিজাইনের উপরে নির্ভর করছে কিধরনের বিষয় আপনার ব্লগের জন্য প্রযোজ্য। আপনার ব্লগটি যদি হয় সামাজিক ব্লগ তবে আপনার এই সম্পর্কিত তথ্যই শুধুমাত্র উপস্থাপন করা উচিৎ। আপনার বিষয় নির্বাচনের উপরেই নির্ভর করছে আপনি কি ধরনের ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। তো চলুন দেখে নেই এইসকল ব্লগের মাঝে ওয়েব ডিজাইনের পার্থক্য কি ধরনের হতে পারে ? ব্যাক্তিগত ব্লগঃ ব্যাক্তিগত ব্লগ হচ্ছে আপনার নিজেস্ব ব্লগ যেখানে আপনি আপনার ভাল লাগা, কর্ম বিষয়ক, শখ ইত্যাদি নানান রকমের তথ্য রাখতে পারেন। ব্যাক্তিগত ব্লগে সাধারনত নিজের ভাললাগার রঙ ব্যাবহার করে বিভিন্ন অংশ তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে অনেক সেলিব্রিটি রয়েছেন যারা ব্যাক্তিগত ব্লগের মাঝে প্রফেশনালিটিও ফুটিয়ে তোলেন। আপনি নিজের এ্যালবাম রাখতে পারেন, নিজের ছবি দিয়ে হোমপেজ সাজাতে পারেন। একমাত্র আপনার পরিচিত ব্যাক্তিরাই অথবা আপনার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ব্যাক্তিরাই এইধরনের ব্লগের পাঠক। সামাজিক ব্লগঃ এখানে সামাজিক ব্লগ বলতে আমি প্রফেশনাল ব্লগকে বোঝাচ্ছি। এধরনের ব্লগ সাধারনত তৈরি করা হয় পাঠক/ ভিজিটরদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে। আপনার পাঠকরা আপনার ব্লগের কোন জিনিসটিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে । কোন রঙ ব্যাবহার করলে পাঠক সমাদ্রিত হবে, কোন ধরনের টুল তাদের উপকারে আসবে ইত্যাদির উপরে নির্ভর করে সামাজিক ব্লগ তৈরি করা হয়ে থাকে। এককথায় সম্পূর্ণ পাঠকদের চাহিদার এবং ভালোলাগার উপরে নির্ভর করেই এধরনের ব্লগ তৈরি করা হয়। বিজ্ঞাপনী ব্লগঃ বিজ্ঞাপনী ব্লগে সামাজিক ব্লগের সকল উপাদানই উপস্থিত থাকতে পারে । কিন্তু এখানে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় বিজ্ঞাপনকে । কিভাবে বিজ্ঞাপন সমুহকে পাঠকের খুব কাছাকাছি আনা যায়, কিভাবে ব্লগ ডিজাইন এর পাশাপাশি সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন যুক্ত করা যায়, কিভাবে বিজ্ঞাপনী কোডসমুহকে ম্যানেজমেন্ট করা যায় ইত্যাদি। অনলাইনে যারা ব্লগ থেকে বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন করতে চান তারা এধুরনের ব্লগ ডিজাইনের উপরে বেশি জোর দেওয়া উচিৎ । আমি গত বছর আমার ব্লগের বিজ্ঞাপনসমূহকে সুন্দরভাবে সাজিয়েছি ফলে আমার বিজ্ঞাপনী আয় পরের সপ্তাহে দিগুন হয়ে যায়। মার্কেটিং সাইটঃ মার্কেটিং সাইট যদিও বাংলাদেশে জনপ্রিয় নয় তারপরেও আপনি বিশ্বব্যাপী এর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারলে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। মার্কেটিং সাইট গ্রাহক সন্তুষ্টির উপরে নির্ভর করে আপনার সাইট এক্ষেত্রে আপনার একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক প্রফেশনাল হতে হবে। মার্কেটিং সাইট ডিজাইন করতে হবে সম্পূর্ণ প্রফেশনাল ভাবে। এতোটুকু কমতি আপনার সাইটে প্রভাব ফেলতে পারে। পরিশেষে, একটি উদাহরন দেই, এই বিষয়টি অনেকটা ড্রেস ম্যাচিং এর মত । আপনি যদি প্রকৃতি নিয়ে ব্লগ তৈরি করতে চান তবে আপনার ব্লগের ব্যানার এবং অন্যান্য উপাদান সমুহকে প্রকৃতির মত সবুজ বর্ণ দিয়ে সাজানো উচিত। অনেকেই ব্লগের এই সব কিছু বিষয়কে একত্র করে ফেলেন ফলশ্রুতিতে ব্লগ এবং বিষয়বস্তুর মাঝে অনেক ব্যাবধান তৈরি হয় এবং পাঠক বিরক্ত হয় মনে রাখা ভাল এধরনের প্রজেক্টকে সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা এবং অধিকাংশই বিফলে যায়।
আপনি ৫০০ ডলার পুরুস্কার জিতেছেন
প্রিয় আরনিংফেয়ার ব্লগ পাঠক, বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পন্য বা সেবাকে জনপ্রিয় করে তুলতে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করে থাকে যেমন ধরুন বিভিন্ন কন্টেস্ট বা প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন কুইজ ইত্যাদি অথবা ইনএক্টিভ বা নিষ্ক্রিয় গ্রাহকদের চাঙ্গা করে তুলতে বিভিন্ন পুরুস্কার প্রদান করে থাকে । কিছুদিন পূর্বে আমি লিবার্টিরিসার্ভ থেকে একটি মেইল পাই মেইলটি এইরকম আপনি ৫০০ ডলার পুরুস্কারস্বরূপ পাচ্ছেন অনুগ্রহপূর্বক নিচের লিংকটিতে ক্লিক করুন এবং পদ্ধতিঅনুসরন করুন ইত্যাদি । আমি প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও পরবর্তীতে লক্ষ করলাম ইমেইলটি এসেছে লিবার্টিরিসার্ভ এর ইমেইল ঠিকানা থেকে যেমন no_reply@libertyreserve.com পরবর্তীতে আমি বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে গবেষণা শুরু করলাম ইমেইল সেন্ডার ঠিক আছে কিনা কোন আইপি ঠিকানা ব্যাবহার করা হয়েছে, প্রক্রিয়াকরন কথা থেকে সম্পন্ন্য হচ্ছে, লিংকের গন্তব্য স্থল কোথায়, কিধরনের তথ্য সরাসরি ইম্পোট করছে এবং তা কোথায় রিডাইরেক্ট হচ্ছে ইত্যাদি । যে বিষয়টি আমাকে খুব আকর্ষিত করেছে তাহলো লিংকের গন্তব্যস্থল সঠিক রয়েছে । তাই বিষয়টি নিয়ে সরাসরি লিবার্টিরিসার্ভ এর সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করলাম তারা আমাকে জানালো এধরনের কোন ইমেইল তাদের সার্ভার থেকে পাঠানো হয়নি । আমি বুঝতে পারলাম এটি একটি প্রতারণামূলক ইমেইল কিন্তু আমি নিজের কাছেই প্রস্ন করলাম এটি কিভাবে সম্ভব ? অউটপুটকে সঠিক ঠিকানায় রেখে এধরনের প্রতারণামূলক কার্যক্রম সম্পন্য করা ? অবশেষে বিষয়টি আমাকে আর চিন্তায় ফেলে দিল ক্যাস্পারস্কি ল্যাবে সাধারন উপাদানগুলো যুক্ত করে আমি একটি ইমেইল পাঠাই তারা আমাকে খুব দ্রুত এর জবাব দেয় যে তারা গবেষণার জন্য তাদের ইমেইলটি প্রয়োজন তাই তা ফরওয়ার্ড করি তাদের কাছে । অতঃপর বুঝতে পারলাম ইমেইলটির রিডাইরেকশন পদ্ধতি এমনভাবে ইমেইলের সাথে যুক্ত করা রয়েছে যা আপনার ব্রাউজার বুঝতেই পারবেনা এতোদ্রুত লিংকটিকে ফরওয়ার্ড করবে এবং আপনার ব্রাউজারের ব্যাবহত ক্যাচ ফাইল সম্বলিত কুকিজ তা সয়ঙ্ক্রিয়ভাবে প্রতারকদের সার্ভারে পাঠিয়ে দেবে । বর্তমানে প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে মানুষ ততই এর উপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে এবং এধরনের প্রতারণাকারী ব্যাক্তিরা ততই সক্রিয় হয়ে উঠছে । তাই এখনই সময় কখনোই এধরনের লাভজনক মেইল খুলতে যাবেন না । তাহলে এর পরিনতি মারাত্মক হতে পারে । অনেকেই অবহেলা করে এতে গুরুত্ব দেয়না সেই সকল বিজ্ঞ ব্যাক্তিদের জন্য নিম্নে একটু আলোচনা করলাম এর প্রভাবে কিধরনের ক্ষতি হতে পারেঃ- ধরুন এখন আপনার কার্যক্রম শুধুমাত্র ফেসবুকের মাঝে সীমাবদ্ধ কিন্তু একটা সময় আসবে যখন আপনার ব্যাংক থেকে প্রতিটি কাজ অনলাইনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়বে। পিশিং এটাক এর ফলে আপনার ইমেইলের সকল তথ্য হ্যাকারের কাছে চলে যাবে । হ্যাকার আপনার ইমেইল থেকে কিছু না পেলে চুপচাপ থাকবে এবং সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করবে এবং একটা সময় যখন আপনি সেই ইমেইল ব্যাবহার করে ব্যাংক একাউন্ট বা বিভিন্ন লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে আপনার ক্ষতি করবে । আপনার কম্পিউটার এর অপারেটিং সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ফলে আপনার অজান্তেই মুহূর্তে আপনার কম্পিউটারে রাখা সকল তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে । আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যের মাধ্যমে আপনার একাউন্ট ফাকা হয়ে যেতে পারে । আপনার নিজেস্ব ওয়েব সাইটে বা সার্ভারে গোপনীয় ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে আপনার অজান্তেই তা সম্পূর্ণরুপে কাজ চালিয়ে যেতে পারবে । আপনার সামাজিক সাইটে খারাপ কিছু প্রকাশ করে আপনার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করতে পারে । আপনাদের জন্য আমি ইমেইল টি নিম্নে উপস্থাপন করলাম কিন্তু আপনার সিকিউরিটির স্বার্থে লিংকটি সংযুক্ত করলাম নাঃ- ইমেইল সেন্ডারঃ no_reply@libertyreserve.com CONGRATULATIONS! YOU WON $500! Liberty Reserve gives members random cash prizes. Today, your account has been selected as the one of 12 top winners accounts who will get cash prizes from us. Please click the link below and follow instructions on our web site. Your money will be paid directly to your Liberty Reserve account. Click here to get your prize: https://www.libertyreserve.com**************** প্রতিদিন হাজারেরও বেশি অনলাইনভিত্তিক নির্মিত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ভাবে যেমন স্কেম মেইল, পিশিং এটাক ইত্যাদির মাধ্যমে আক্রান্ত হয়ে লোকসানের বা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এছাড়াও বিভিন্নভাবে ব্যাক্তিগত তথ্য যেমন ব্যাংক একাউন্ট, পাসওয়ার্ড ইত্যাদির প্রকাশ হয়ে পড়ার কারনে অসংখ্য ব্যাক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে । ইতিমধ্যে ব্র্যাকব্যাংক এর ইন্টারনেট ব্যাংকিং সিস্টেমকে ফাঁকি দেবার জন্য পিশিং মেইল সংক্রান্ত তথ্য আমি তাদের সাপোর্টে প্রেরণ করেছি বর্তমানে তাদের সিকিউরিটি সিস্টেমকে অত্যন্ত শক্তিশালী করা হয়েছে । পরিশেষে, আপনি যদি এধরনের কোন সমস্যায় পরেন তবে নিশ্চিত হবার জন্য অবশ্যই আপনার প্রতিষ্ঠানের সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করবেন । মনে রাখবেন যারা এধরনের কাজ করে তারা দক্ষ প্রোগ্রামার হয়ে থাকে তাই তারা শুধুমাত্র অপারেটিং সিস্টেম নয় অপারেটিং সিস্টেমে থাকা এন্টিভাইরাসকে ফাঁকি দিয়ে কাজ চালিয়ে যাবার চেস্টা করে । আপনি হয়ত ভাবছেন আপনার কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস আপডেট করা আছে কিন্তু মনে রাখবেন যখন নিরাপত্তা জনিত কোন ত্রুটি ধরা পড়ে তখনি আপনার এন্টিভাইরাস তার আপডেট বের করে তার মানে হচ্ছে আগে ভাইরাসের জন্ম হয় প্রোগ্রামারদের মাধ্যমে অতঃপর তার এন্টিবায়োটিক হিসেবে এন্টিভাইরাসের আপডেট নির্মিত হয় বিষয়টি ঠিক উষধ এর মতোই। আপনি কখনোকি এধরনের পুরুস্কার জিতেছেন অথবা এধরনের কোন মন্তব্য থাকলে নিচে মন্তব্যের ঘরে জমা দিন । সকলের স্বার্থে নিবন্ধটি সামাজিক সাইটে শেয়ার করুন, সতর্ক এবং সুরক্ষিত থাকুন। ধন্যবাদ
গুগল গ্লাস, আপনার চশমাই যখন কম্পিউটার
দীর্ঘদিন থেকে চশমার আদলে কম্পিউটার তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছে গুগলের গ্লাস গবেষণা ও প্রযুক্তি বিভাগ এবং গুগলের এই গ্লাসের মান উন্নয়ন করেছে গুগলের এক্স ল্যাব। ধারণা করা হচ্ছে সার্চ জায়ান্ট গুগলের এই স্মার্ট গ্লাস হয়তো আগামী দিনের স্মার্টফোনের ধারণাকেই বদলে দিবে। প্রযুক্তি বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত পন্য গুগল গ্লাস । কারন গুগল গ্লাস চোখে পরা অবস্থাতেই ইন্টারনেট ব্যবহার করা, গুগল প্লাস, হাংআউট করা, ছবি তোলা, ভিডিও ধারণ এবং কণ্ঠস্বর রেকর্ড করার মতো গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ করা যায় সহজেই। আর এসকল কাজ করা যাবে ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে । গুগলের এই স্মার্ট গ্লাসে বর্তমানে কোন লেন্স যুক্ত করা হয়নি খুচরা এবং পাইকারি ক্রেতা বিক্রেতাদের কথা চিন্তা করে অর্থাৎ ভবিষ্যতে বিক্রেতারা সহজেই ক্রেতার চোখের উপযোগী লেন্স যুক্ত করে যেন বিক্রয় করতে পারে। গুগল গ্লাসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল গুগল ম্যাপিং ফিচার। কেননা ক্ষুদ্র একটি ডিসপ্লেতে ডিভাইসটি আপনার চোখের সামনে তুলে আনবে সমগ্র বিশ্বের মানচিত্র। পাশাপাশি অপরিচিত জায়গায় আপনাকে সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে এতে যুক্ত হয়েছে জিপিএস প্রযুক্তি ফলে সহজেই আপনি যেকোনো জায়গা খুজে নিতে পারবেন । এছারাও মুঠোফোনের খুদ্রবার্তা বা ইমেইল চলে আসবে আপনার চোখের সামনে। আপনি চাইলে এই ডিভাইসের বিল্টইন সংয়ক্রিয় পাঠ ব্যবস্থা আপনার ইমেইল বা খুদ্রবার্তা আপনাকে পাঠ করে শুনাতে পারবে। এছারাও রয়েছে ১২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতা। সাথে গুগল ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সুযোগ। অ্যান্ড্রয়েড চালিত এ গ্লাসে তারবিহীন ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোনের সাথে সংযোগ স্থাপনের মতো সুযোগও রয়েছে। এছারাও অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের সব সুবিধাই থাকবে গুগল গ্লাসে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে গুগল এই গ্লাসের ফিচার সম্বলিত একটি ডেমো ভিডিও প্রকাশ করেছে আপনি চাইলে তা দেখে নিতে পারেন ইউটিউবে অনুসন্ধানের মাধ্যমে। বিশ্বের শীর্ষ ইন্টারনেট সার্চ জায়ান্ট গুগল একটি নিবন্ধ প্রতিযোগিতা “কেন গুগল গ্লাস চান ?” এর মাধ্যমে সেরা ৪০০০ বিজয়ীদের দেড় হাজার ডলারে ইন্টারনেট সংযুক্ত গুগলের চশমা কেনার সুযোগ দিয়েছে। এছারাও সবচেয়ে আলোচিত বিষয়টি হচ্ছে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ সহ তিনজন প্রকৌশলীর একটি দল গুগল গ্লাস পেতে মুখিয়ে রয়েছেন, ফোর্বস ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে জাকারবার্গ এমনটিই জানিয়েছেন। সীমিত সংখ্যক ক্রেতা গুগল গ্লাস হাতে পেলেও পণ্যটি পুরোপুরি বাণিজ্যিকভাবে কবে বিক্রি শুরু হবে আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৪ সালে এমনটি জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি ।
অনলাইনে ইবুক লেখার মাধ্যমে আয় করুন
বর্তমান প্রযুক্তিবিশ্বে ফ্রিলেন্সিং আয়ের ক্ষেত্র হিসেবে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্রিলেন্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপ্টলেন্স ইত্যাদি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফ্রিলেন্সিং সাইট প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে । শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং সাইটকে কেন্দ্র করে নয় এছাড়াও বিভিন্ন অনলাইনে আয়ের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে এবং তা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষ অফিসে বসে কাজ করার চেয়ে ঘরে বসে কাজ করায় অনেকখানি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে বিশেষ করে বাংলাদেশের তরুণরা ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করতে বেশী আগ্রহী হচ্ছে। আমরা এই নিবন্ধের মাধ্যমে অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের নতুন একটি পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবো। পদ্ধতিটির নাম হচ্ছে ইবুক থেকে আয়। আপনি যদি ভাল লেখক হন তবে আপনি ইবুক লিখে সহজেই তা অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারেন এই পদ্ধতিতে আপনার কোন ধরনের খরচ হবেনা অর্থাৎ বীনা খরচে আপনি আয় করতে পারবেন। কেন ইবুক রাইটিং ? ইবুক লেখার জন্য অনেকেই বলে তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা বা ভুল ধারনা আপনাকে আপনার অভিজ্ঞতা লিখনির মাধ্যমে প্রস্ফুটিত করে তুলতে হবে । তবে লিখনির উপরে যদি আপনার আগ্রহ থাকে তবে ইবুক লেখা সময় আপনি আত্মতৃপ্ত বোধ করবেন এবং আজীবন ধরে সেই ইবুক থেকে আয় করতে পারবেন কারন ইবুক হচ্ছে ডিজিটাল বই যা আপনি এবং পছন্দমতো দাম নির্ধারণ করে যতবার ইচ্ছা বিক্রি করতে পারবেন । কীভাবে ইবুক লিখবেন ? ইবুক লেখার ব্যাপারে বেশ কিছু ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। প্রথমে আপনাকে বিষয় নির্বাচন করতে হবে মনে রাখবেন ইবুক তৈরির এবং তার সফলতার পেছনে যা সবচেয়ে বেশি কাজ করে তাহলো টপিকস বা বিষয়। আপনাকে এমন কিছু ব্যাপার নিয়ে লিখতে হবে যা খুবই প্রয়োজনীয় এবং পাঠককে সহজে আকৃষ্ট করবে। লেখার সময় ভাষার ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে । মার্জিত ভাষা , সহজবোধ্য শব্দ, আকর্ষনীয় ভাষা ব্যবহার করতে হবে। প্রতিটি বাক্য পড়া মাত্র সহজে বুঝা যায় এমন ভাবে লিখার চেষ্টা করতে হবে। লেখার সাথে সাথে ছবি ব্যবহার করতে হবে যা আপনার ইবুকটিকে আকর্ষনীয় করে তুলবে। আপনি চাইলে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ইবুক লিখতে এবং তা প্রকাশ করতে পারেন তবে ইবুকের ব্যাবসায়িক দিক বিবেচনা করেলে বর্তমানে যেসকল বিষয়ের উপরে মানুষের চাহিদা তার উপরে ভিত্তি করে ইবুক লিখা উচিৎ। আপনি চাইলে ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফ্রিল্যান্সিং, সাহায্যকারী বিভিন্ন টিপস এবং ট্রিক্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, টিউটোরিয়াল, আপনার সফলতা, টেকনোলজি ইত্যাদি বিসয়ের উপরে ইবুক লিখতে পারেন । মনে রাখবেন আপনার যে বিষয়টিতে দক্ষতা বেশি তার উপরেই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ইবুক লিখে আয়ঃ ইবুক লিখে তা বিক্রি করে আয় করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার আবার অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছে তা তেমনি সহজ একটি পদ্ধতি। আপনি আপনার ইবুকটি বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সহায়তা নিতে পারেন অথবা নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে ইবুক বিক্রি করে আয় করতে পারেন । আপনি আপনার যে ওয়েবসাইটে ইবুক বিক্রি করবেন সেই ওয়েবসাইটে ইবুক সম্পর্কিত মানুষকে সহজে আকর্ষন করবে এমন কিছু তথ্য দিয়ে রাখতে পারেন এবং ইবুকের বেশ কিছু দৃষ্টিনন্দন ব্যানার দিয়ে রাখতে পারেন। আমি আগামীতে আপনাদের সামনে সহজে ইবুক বিক্রয় সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশ করবো। ইবুক সংক্রান্ত কিছু টিপসঃ ইবুক লিখতে গিয়ে আপনার নিজেরও জ্ঞান বাড়বে যা বাস্তব জীবনে আপনার জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। আপনার পছন্দের বিষয়ের উপরে নির্ভর করেই আপনি ইবুক লিখতে পারবেন। অনেক দেশে বহু মানুষ প্রফেশনাল ইবুক রাইটিংকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। তাই আপনিও চাইলে হতে পারেন একজন প্রফেশনাল ইবুক রাইটার । এই স্পেটটি পড়ে আপনার যদি ভাললাগে অথবা আপনি যদি অনুপ্রানিত হন তবে অবশ্যই নিচে মন্তব্যের ঘরে মন্তব্য লিখতে ভুলবেননা আর সামাজিক বন্ধুদের কথা চিন্তা করে আপনি এই নিবন্ধটি সামাজিক সাইটে শেয়ার করতে পারেন । ধন্যবাদ
অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুন | eBay থেকে
আপনিকি অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা ভাবছেন ? অথবা আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্যকে আন্তর্জাতিক বাজারে জনপ্রিয় করার কথা ভাবছেন? তাহলে আপনি সঠিক নিবন্ধটি পড়ছেন। বৈদেশিক অর্থ উপার্জনের জন্য eBay একটি ভালও মাধ্যম। এটি আসলে খুবই আনন্দদায়ক একটি মাধ্যম। আপনি চাইলে ঘরে বসেই এই প্লাটফর্ম থেকে আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন eBay বিশ্বের সর্ববৃহৎ মার্কেটপ্লেস সমুহের মধ্যে একটি। এখানে আপনি আপনার যেকোনো পন্যের সেরা মানটি নিশ্চিত করতে পারেন। প্রচুর ক্রেতা এবং বিক্রেতা থাকার কারনে এবং বিড বা নিলামের মাধ্যমে এখানে যেকোনো ধরনের পন্য বিক্রি হওয়ার কারনে সর্বাধিক মুল্য পাবার নিশ্চয়তা থাকে। eBay তে আপনি জামাকাপড়, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল, বই, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স পন্য থেকে শুরু করে ডিজিটাল পন্য যেমন সেবা, ইবুক, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি বিক্রয় করেও আয় করতে পারেন। অনলাইনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পূর্বে কিছু জিনিসের উপরে গুরুত্ব দিতে হয়ঃ ১, প্রথমে আপনাকে আপনার ব্যাবসার ধরন নির্বাচন করতে হবে। ২, আপনার ব্যাবসার উপর নির্ভরশীল পন্য তালিকাভুক্ত করতে হবে। ৩, কিভাবে অর্থ গ্রহন করবেন সেসম্পর্কে শর্টনোট তৈরি করুন ৪, তালিকাভুক্ত পন্য কিভাবে রপ্তানি করবেন এবং তার নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করুন। ৫, পণ্যকে প্রচার করতে কিধরনের উদ্যোগ গ্রহন করা উচিত তা খুঁজে বের করুন। ৬, ক্রেতা সন্তুষ্টির উপরে খুব বেশি জোর দেওয়া উচিত। মনে রাখবেন আপনার অনলাইনের একজন ক্রেতা শুধুমাত্র একজন ক্রেতাই নয়, সে আপনার পন্য সন্তুস্তির উপরে নির্ভর করে ভাল রেটিং রিভিউ এর মাধ্যমে আপনার ব্যাবসার সাফল্য তুলে ধরবে। ৭, ধৈর্য এবং শ্রম বিনিয়োগ। প্রয়োজনে লোকবল প্রয়োগ করুন। এখানে ব্যবসা শুরু করার পূর্বে পন্য নির্বাচন করা খুবই জরুরি। কারন দৃষ্টিনন্দন এবং অধিক জনপ্রিয় পন্যের দিকেই ক্রেতাদের বেশি ঝোঁক থাকে আপনি চাইলে এই সুযোগকে সম্পূর্ণরূপে কাজে লাগাতে পারেন। আপনার তালিকাভুক্ত ইবে পণ্যের অধিক জনপ্রিয়তা এবং বিক্রির পরিমান বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনাকে কিছু বিষয়ের গুরুত্বারোপ করাটা খুবই প্রয়োজনীয়। কিভবে আপনার পন্যটিকে জনপ্রিয় করা যায় এবং তা থেকে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি করা যায় সেসংক্রান্ত একটি নিবন্ধ খুব সিগ্রই প্রকাশিত হবে। সবশেষে, মনে রাখবেন অধিকাংশ বাংলাদেশিরা অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য হন্য হয়ে ছোটাছুটি করে কিন্তু সঠিক নিয়ম, কর্মপদ্ধতি, ধৈর্য এবং শ্রম বিনিয়োগ করলে যেকোনো ব্যাবসাকে আপনি প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
এপস বা এপ্লিকেশন তৈরি করে আয় করুন
বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির চাহিদা যেমন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে তাল মিলিয়ে ক্রমবর্ধমান হারে প্রজুক্তি পন্যসমুহের ব্যাবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে । আগে একজন মোবাইল গ্রাহক তার মোবাইলকে শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার করত কিন্তু বর্তমানে মোবাইল শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যমই নয় এর সাহায্যে খুদে বার্তার আদান প্রদান, ইন্টারনেট ব্যাবহার, ইমেইল, সামাজিক যোগাযোগ, জিপিএস, ভিডিও কলিং, মোবাইল ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য সেবা থেকে শুরু করে অসংখ্য প্রয়োজনীয় কাজে এর ব্যাবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে একটি মোবাইল মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য একটি পন্যতে পরিনত হয়েছে । ফলে মোবাইল গ্রাহকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিশ্বের জনপ্রিয় সব মোবাইল সিস্টেম ডেভলপার ওপেন সোর্স সিস্টেম তৈরিতে মনোনিবেশ করেছে এরই প্রেক্ষিতে গুগলের এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এর জন্ম হয়েছে এছাড়াও উবুন্টু পুরো কম্পিউটার সিস্টেমকে মোবাইলে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে । মুল প্রসঙ্গে আসি, জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যেমন এপল, এন্ড্রয়েড ইত্যাদি নিজেদের জন্য এপস স্টোর তৈরি করেছে যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভ্লপাররা সিস্টেম নির্ভর এপস তৈরি করছে এবং সেই এপস বিক্রয় করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে । আপনি যদি এপস ডেভ্লপার হিসেবে নিজেকে তৈরি করেন তবে বিভিন্ন এপস তৈরি করে সহজেই তা এপলের এপস্টোরে বা গুগলের প্লেস্টোরে যুক্ত করে তা তাতে মুল্য যুক্ত করে আয় করতে পারেন সহজেই । এছাড়াও অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা আপনার তৈরিকৃত এপসটি প্রথমেই মুল্য দিয়ে কিনে নেবে আগামীতে এপস বিক্রয়ের টিপস সম্পর্কে একটি নিবন্ধে প্রকাশ করবো আশা করছি। সংক্ষিপ্ত নোটঃ আপনার তৈরিকৃত এপস এর মান ঠিক রাখার চেস্টা করুন। কারন এপস এর মান ভাল না হলে আপনি ভাল রেটিং পাবেন না এবং মার্কেট থেকে ভাল সাড়া পাবেন না। এপস এর জন্য প্রফেশনাল লুকিং তৈরিতে চেস্টা করুন এর কারনে এপস বেশি বিক্রি হবার সম্ভাবনা থাকে । এপস এর বিক্রি বাড়াতে সামাজিক সাইটের সাহায্য নিতে পারেন । এপস এর ভার্শন তৈরিতে মনোযোগী হওয়া উচিৎ এবং ভার্শন সংক্রান্ত ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন এপ্লিকেশন নির্ভর মোবাইলে পরিক্ষা করা উচিৎ । বর্তমানে বিশ্বে এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর মোবাইল সহজলভ্য হওয়ায় এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুবই দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে । বাংলাদেশে খুবই কম মুল্যে এন্ড্রয়েড মোবাইল বাজারজাত করছে "ওয়াল্টন" আপনি ৫০০ থেকে ৮০০০ টাকার মাঝেই ভালমানের এন্ড্রয়েড মোবাইল পাবেন যেখানে আপনার চাহিদার সকল সুবিধাই থাকবে এবং এন্ড্রয়েড সিস্টেম বা এপল সিস্টেম নির্ভর এপ্লিকেশন তৈরি করে সহজেই আনলিমিটেড অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এছাড়াও আপনার তৈরিকৃত এপ্লিকেশনে গুগোল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন ব্যাবহার করেও আপনি এন্ড্রয়েড ব্যাবহারকারিদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন । ঠিক যেমন ব্লগে গুগোল এডসেন্স ব্যাবহার করা হয় তেমনি। মোবাইল এপস কিভাবে তৈরি করতে হয় এসংক্রান্ত টিউটোরিয়াল আগামী মাসে প্রকাশ করবো ভাল থাকবেন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন